বুধবারের প্রাকৃতিক এই তাণ্ডবে আরও ২৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
ঝড়ে রাজ্যটির সিতাপুর, গোন্ডা, শ্রাবস্তি, ফৈজাবাদ ও বাস্তি জেলা ও আশপাশের এলাকাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
যে ১৩ জন মারা গেছেন তাদের ছয় জন সিতাপুরে, তিন জন গোন্ডায়, দুই জন কৌশাম্বিতে ও এক জন করে ফৈজাবাদে এবং হার্দোয়িতে মারা গেছেন।
ঘটনার দিন সকালে লক্ষ্ণৌর আবহাওয়া বিভাগ ওই দিন বজ্রঝড় হতে পারে পূর্বাভাস দিয়ে লোকজনকে সতর্ক করেছিল। পাশাপাশি উত্তর প্রদেশের কয়েকটি অংশে ধূলিঝড় হতে পারে বলেও সতর্ক করেছিল।
আবহাওয়া বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দুই ঘন্টারও বেশি সময় ধরে চলা ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘন্টায় ৭৫ কিলোমিটার।
ঝড়ের পূর্বাভাসের পাশাপাশি এলাহাবাদ, মির্জাপুর, সান্ত রবিদাস নগর জেলা ও সংলগ্ন এলাকাগুলোতে ভারি বৃষ্টিপাতের হতে পারে বলেও সতর্ক করেছিল আবহাওয়া বিভাগ।
দুই সপ্তাহ আগে উত্তর প্রদেশজুড়ে বয়ে যাওয়া একই ধরনের ধূলিঝড় ও বজ্রঝড়ে ১৫ জন নিহত ও আরও নয় জন আহত হয়েছিলেন।