বুহস্পতিবার তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতীয় ওই দলটি এ সপ্তাহেই বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হবে। তারা গুলশানের জঙ্গি হামলা ও কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ‘বিশ্লেষণ ও পর্যবেক্ষণে’ বাংলাদেশকে সহায়তা দেবেন।
প্রায় ১২ ঘণ্টা পর কমান্ডো অভিযনে জিম্মি সঙ্কটের সমাপ্তি ঘটে; সে সময় গুলিতে ছয় হামলাকারী নিহত হয় বলে পুলিশের ভাষ্য।
এর এক সপ্তাহের মাথায় বাংলাদেশের মানুষ যখন মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ উদযাপন করছে, তখনই কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাতের মাঠের কাছে পুলিশ চেকপোস্টে বোমা হামলা হয়।
এ ঘটনায় দুই পুলিশ সদস্য নিহত হন। এরপর পুলিশের অভিযানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হলে সন্দেহভাজন এক হামলাকারী নিহত হয়; নিজের বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন স্থানীয় এক গৃহবধূ।
গুলশান হামলার পর সরকারের উচ্চ পর্যায়ের একটি সূত্র জানিয়েছিল, বাংলাদেশ ওই ঘটনার তদন্তে একটি বন্ধুপ্রতীম দেশের সহযোগিতা নিচ্ছে।
এরপর গত মঙ্গলবার গুলশানের ঘটনা নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালও বলেন, জঙ্গি দমনে ‘প্রতিবেশী ও বন্ধুপ্রতীম দেশের’ সহযোগিতা নিচ্ছে বাংলাদেশ।