নাটাই-ঘুড়িতে সাকরাইনের প্রস্তুতি

পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, সারাবছর এখানে শাঁখা, পিতল আর নানারকম পূজার সামগ্রী বিক্রি হলেও সাকরাইন উৎসবের আগে স্থায়ী দোকানের পাশে অস্থায়ী দোকানও বসেছে রঙ-বেড়ঙের ঘুড়ির পসরা নিয়ে। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারের ঘুড়ির দোকানগুলোতে সাজিয়ে রাখা হয়েছে বাহারি নকশার এসব ঘুড়ি তৈরি হয়েছে সাকরাইন উৎসবের জন্য। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারের ঘুড়ির দোকানগুলোতে সাজিয়ে রাখা হয়েছে বাহারি নকশার এসব ঘুড়ি তৈরি হয়েছে সাকরাইন উৎসবের জন্য। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

সাকরাইনের আগে পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারের ঘুড়ির দোকানে ঘুড়ি দেখছেন ক্রেতা। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

সাকরাইনের আগে পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারের ঘুড়ির দোকানে ঘুড়ি দেখছেন ক্রেতা। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারের ঘুড়ির দোকানে সাজিয়ে রাখা হয়েছে ঘুড়ি। এই সব বাহারি নকশার প্রতিটি ঘুড়ির দাম ৫-২৫ টাকা। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারের ঘুড়ির দোকানে সাজিয়ে রাখা হয়েছে ঘুড়ি। এই সব বাহারি নকশার প্রতিটি ঘুড়ির দাম ৫-২৫ টাকা। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

শাঁখারীবাজারের ঘুড়ির দোকানে ঘুড়ি দেখছেন এক ক্ষুদে ক্রেতা। পলিথিনের বাহারি এই ঘুড়িগুলো বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকায়। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

শাঁখারীবাজারের একটি ঘুড়ির দোকানে ঘুড়ি সাজিয়ে রাখছেন এক দোকানি। সাদা কাগজের ঘুড়ি ৫ টাকা, বাহারি নকশার ঘুড়ি ১০-১৫ টাকা, এবং বড় আকারের ঘুড়ি ২৫ টাকায় বিক্রি হয়। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

ঘুড়ি ওড়ানোর অনুষঙ্গ নাটাই; শাঁখারীবাজারে ঘুড়ির দোকানে সাজিয়ে রাখা হয়েছে নানা আকারের নাটাইও। দাম ১০০ থেকে শুরু করে ৮০০ টাকার মধ্যে। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

কাঠের নাটাইয়ের পাশাপাশি এখন স্টিলের নাটাইও পাওয়া যায়। দোকানিরা প্রতিটি স্টিলের নাটাই বিক্রি করছে ৪০০ টাকায়। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

শাঁখারীবাজারে ঘুড়ির দোকানে নাটাই দেখছেন ক্রেতা। ঘুড়ি ওড়ানোর অনুষঙ্গ প্রতিটি নাটাই বিক্রি হয় ১০০ থেকে ৮০০ টাকায়। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

ঘুড়ি ওড়ানোর আরেক অনুসঙ্গ সুতা সাজিয়ে রাখা হয়েছে শাঁখারীবাজারের ঘুড়ির দোকানে। মান ও পরিমাণ ভেদে ২৫০ থেকে ১২০০ টাকায় বিক্রি হয় সুতা। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

‘সাকরাইন’ বা ঘুড়ি উৎসব উপলক্ষে পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারের ঘুড়ির দোকান থেকে ঘুড়ি কিনে বাড়ি ফিরছে শিশুরা। ক্যামেরা দেখে তারা দাঁড়িয়ে যায় ছবি তোলার জন্য। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি