সোমবার বিকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বড়দিন উদযাপন ও থার্টি ফাস্ট নাইটের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “থার্টিফাস্ট নাইটের সন্ধ্যা ৬টার পর উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠান করা যাবে না। কেউ ইনডোরে আনুষ্ঠান করতে চাইলে পুলিশকে জানাতে হবে। রাতে দেশের বারগুলোও বন্ধ থাকবে।”
বিগত বছরগুলোর মতো এবারও থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজিও ফাঁটানো যাবে না বলে জানান আসাদুজ্জামান।
তিনি বলেন, ওই রাতকে ঘিরে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।কূটনৈতিক এলাকায়ও নিরাপত্তা বাড়ানো হবে।
উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতেই এই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা।”
বড় দিনের উৎসব ঘিরে ঢাকাসহ সারা দেশের গির্জাগুলোতে নিরাপত্তা জোরদারে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ঢাকার মিরপুর, কাকরাইল ও তেজগাঁওয়ের বড় তিনটি গির্জায় বিশেষ নজর রাখা হবে।
অন্যদের মধ্যে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক আবুল হোসেন, র্যাবের মহাপরিচালক বেনজির আহমেদ, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া ও ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলী হোসেন সএসময় উপস্থিত ছিলেন।