‘মাইসেলার ক্লিঞ্জিং ওয়াটার’ বা ‘মাইসেলার ওয়াটার’ হয়ত অনেকে ব্যবহারও করছেন। তবে এটা আসলে কীভাবে কাজ করে আর কীভাবে ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায় তা হয়ত অনেকেরই অজানা।
রিয়েলসিম্পল ডটকম’য়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের ত্বক বিশেষজ্ঞ ডা. মোনা গোহারা এই বিষয়ে বলেন, “এই পানিতে রয়েছে ক্ষুদ্র কণা যা ত্বকের ভেতরে ঢুকে ময়লাকে ঘিরে ধরে এবং তা ভেঙে ফেলে। ত্বককে শুষ্ক না করেই ময়লা বের করে আনে। ফলে সাবানের সহযোগিতার প্রয়োজন নেই।”
এর ক্ষুদ্র বলগুলো তেল, ময়লাকে প্রাকৃতিকভাবেই আকৃষ্ট করে এবং ত্বক পরিষ্কার করে। তাই মাইসেলার ওয়াটার ব্যবহারে ত্বকের প্রাকৃতিক তেল ক্ষতিগ্রস্ত হয় না এবং ত্বক আর্দ্র থাকে।
যে কারণে মাইসেলার ওয়াটার ব্যবহার করা হয়
ত্বক পরিষ্কার করতে মাইসেলার ওয়াটারই ব্যবহার করতে হবে। আর এর কোনো বিকল্প নেই কেনো জানতে চাইলে ‘রিয়েলসিম্পল ডটকম’কে গোহারা বলেন, “এটা ত্বকে থাকা বড় উপাদান যেমন- মেইকআপ, তেল ও জীবাণু যা সাবান বিহীন পরিষ্কারক ছাড়া পরিষ্কার করা যায় না, তা দূর করতেও সাহায্য করে।”
গোহারা আরও বলেন, “অস্বস্তিকর সাবান প্রাকৃতিক তেল এবং প্রোটিনকে ভেঙে দেয়। মাইসেলার ওয়াটার ত্বককে সুরক্ষিত রাখতেও সহায়তা করে।”
সাবান ত্বককে শুষ্ক ও মলিন করে ফেলে। অন্যদিকে মাইসেলার ওয়াটার ত্বককে পরিষ্কার করার পাশাপাশি সতেজ ও সুস্থ রাখতেও সহায়তা করে।
আরও পড়ুন