যদিও বাস্তবে তারা নিরাপত্তার স্বার্থে ছয় ফিট বা তারও বেশি দূরত্ব বজায় রেখে কাজ করে চলেছেন। তবে তাদের মনের ‘কাঁধে কাঁধ’ মিলিছে।
কথায় বলে- ‘অভাবে স্বভাব নষ্ট’। এক্ষেত্রে বেশ কয়েকজন তরুণের ওপর এই প্রবাদের প্রভাব পড়েছে উল্টো।
করোনাভাইরাসের কারণে থমকে যাওয়া সমাজ ব্যবস্থায় যেসব অভাব দেখা দিয়েছে সেসব পূরণের যথাসাধ্য চেষ্টায় নিমেছেন তারা। এরমধ্যে রয়েছে পিপিই অর্থাৎ ‘পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ইকুইপমেন্ট’ তৈরি, অভাবে থাকা মানুষদের মাঝে খাবার বিতরণ ইত্যাদি।
পৃথিবীর বেশিরভাগ অভিনব ‘আইডিয়া’ নাকি এসেছে আড্ডা থেকে। এই বন্ধুরাও ব্যতিক্রম নয়। সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে করোনাভাইরাসের বিষয়ে আড্ডা দিতে গিয়েই নিজেরা অনুভব করেন তাদের কিছু একটা করতে হবে। আর সেই ‘কিছু একটা করতে হবে’ থেকেই তাদের প্রথম পদক্ষেপ হল পিপিই তৈরি এবং ডাক্তারদের মাঝে সেটার বিতরণ করা।
কীভাবে তারা কাজটি করছেন? তৌফিক জোয়ারদার এবং মাহিব একরাম ভিডিও সাক্ষাৎকারে বললেন বিস্তারিত।