স্বাস্থ্যবিষয়কএকটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে পানি পানের সঠিক সময় ও এর সর্বোচ্চ উপকারিতাসম্পর্কে জানানো হল।
সকালে ঘুম থেকে উঠে: সকালে ঘুম থেকে উঠেই একগ্লাস পানি পানকরুন। এটা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করে এবং সারাদিনের শক্তি যোগাতে সাহায্যে করে।সকালে ঠাণ্ডা পানির পরিবর্তে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করা উপকারী।
খাবার আগে পানি পান: খাবার আগে এক গ্লাস পানি পান করলে অনেকটাভরা অনুভূত হয়। ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে একগ্লাস পানি পান পরবর্তি সময়ে খাবারের সঠিক স্বাদ গ্রহণে এবং যকৃতের আর্দ্রতা রক্ষাকরতে সাহায্য করে। তাছাড়া এটা আগের খাবারের স্বাদ ও ভাব দূর করতেও সাহায্য করে।
ক্ষুধার্ত অবস্থায়: অনেক সময় তৃষ্ণার্ত অবস্থায় আমরা ক্ষুধাঅনুভব করি। তাই খাবারের পরেও ক্ষুধা অনুভব করলে এক গ্লাস পানি পান করুন। এমনটা হয় মূলতশরীরে পানির অভাবে।
শরীরচর্চার পরে: শরীর আর্দ্র রাখতে শরীরচর্চা শুরু করারআগে ও পরে দুতিন গ্লাস পানি পান করুন। এটা শরীরের তরলের ভারসাম্য বজায় রাখে। তবে কমসময়ে অতিরিক্ত পানি পান করা যাবে না। এতে পেট ব্যথা হতে পারে।
অসুস্থ অবস্থায়: অসুস্থ অবস্থায় শরীরে পানি গ্রহণের পরিমাণবাড়াতে হবে। এতে শরীর আর্দ্র থাকবে এবং বিশাক্ত পদার্থ দূর হবে। ফলে শরীর দ্রুতই সুস্থহয়ে উঠবে।
ক্লান্ত অবস্থায়: খুব বেশি ক্লান্ত থাকলে এবং বিশ্রামনেওয়ার সময় না পেলে, পানি পান করা উচিত। এতে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়। পানিশূন্যতারএকটা চিহ্ন হল ক্লান্তি। পানি পান মস্তিষ্ককে খানিকটা সতেজ করবে।
আরও পড়ুন