রূপসজ্জা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে মসৃণ শেইভ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানানো হল।
এক্সফলিয়েট করা: শেইভ করার আগে ত্বক এক্সফলিয়েট করে নিতে হবে। এতে ত্বকের লোমকূপ উন্মুক্ত হয় এবং মৃত কোষ দূর হয়। তাই মসৃণ শেইভ চাইলে এবং জ্বালাভাব কমাতে শেইভের আগে মৃদু স্ক্রাবার দিয়ে ত্বক এক্সফলিয়েট করা উচিত।
গোসলের সময় শেইভ করা: গোসলের সময় ত্বক ভেজা থাকে। ফলে ত্বক ও লোম কোমল থাকে। তাই এই সময় শেইভ করায় ঝামেলা কম।
প্রস্তুতি: শেইভ করার আগে ত্বকে সাবানের পরিবর্তে শেইভিং ক্রিম বা ফোম ব্যবহার করা উচিত। এটা ত্বক আর্দ্র রাখে এবং ত্বকের জ্বালা-ভাব কমায়।
অতিরিক্ত চাপ না দেওয়া: যদি মনে করেন বাড়তি চাপ দিলে গভীর থেকে লোম কাটা যাবে তবে তা ভুল ধারণা। এতে বরং ত্বকে জ্বালাপোড়াভাব বাড়ে। অসমান শেইভ হয় এবং ব্যথা বেশি লাগে।
পুরুষের রেইজর নয়: পুরুষের জন্য নকশা করা রেইজর মোটা ও ঘন দাড়ি কাটার উপযোগী। তাই নারীদের উপযোগী রেইজর ব্যবহার করতে হবে। এতে লোমের বৃদ্ধি স্বাভাবিক থাকবে।
সানস্ক্রিন ব্যবহার: শেইভের পরে ত্বক সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। তাই সূর্যের আলোতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বাড়ে। বাইরে যাওয়ার আগে অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত।
আরও পড়ুন