রূপচর্চা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ভারতের ত্বকবিষয়ক শল্যচিকিৎসক ডা. মোহান থমাসের দেওয়া পরামর্শগুলো এখানে দেওয়া হল।
- বহুমুখী ব্লেড ব্যবহার না করাই ভালো। এতে ত্বকের কাছাকাছি ছোট লোম কেটে যেতে পারে। ফলে অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধি পেতে পারে।
- কম ধারালো রেজর ব্যবহার করা যাবে না। মসৃণ শেইভের জন্য ধারালো অথবা বৈদ্যুতিক ট্রিমার ব্যবহার করা ভালো। যদি মনে হয়, রেজর ঠিক মতো কাজ করছে না তাহলে বুঝতে হবে এটা পরিবর্তন করার সময় হয়েছে।
- শুকনা অবস্থায় শেইভ করা উচিত না। বাহুমূল শেইভ করার আগে গরম পানিতে দুতিন মিনিট ভিজিয়ে নিন। এতে শেইভ মসৃণ হবে।
- শেইভিং জেল ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে মসৃণভাবে শেইভ হবে। আর কোনো রকমের জ্বলুনির সৃষ্টি হবে না।
- বাহুমূলের লোম বিভিন্ন দিকে বৃদ্ধি পায়। সেই দিক অনুসারেই শেইভ করা উচিত। শেইভ করার সময় ত্বক টান টান রাখতে হবে এবং ছোট ছোট ভাগে শেইভ করতে হবে।
- শেইভ করার পর ‘আফটার শেইভ’ ধরনের অ্যালকোহল সমৃদ্ধ ক্রিম বা তেল ব্যবহার করা যাবে না।
আরও পড়ুন