পদ্ধতি দিয়েছেন প্যারিস প্রবাসী রন্ধনশিল্পী ডা. ফারহানা ইফতেখার।
উপকরণ: মসুরের ডাল আধা কাপ। মুগ-ডাল আধা কাপ। ছোলার ডাল আধা কাপ। মাসকালাইয়ের ডাল আধা কাপ। হলুদ ও মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ করে। আদা-বাটা ১ আধা চামচ। টমেটো কুচি ১টি বড়। জিরাগুঁড়া ভাজা ১ চামচ। কাঁচা-মরিচ কুচি ৫,৭টি। পেঁয়াজ-কুচি ২টি বড়। রসুন-বাটা ১ চা-চামচ। তেল ও লবণ পরিমাণ মতো। তেজপাতা ২টি। ধনেগুঁড়া আধা চা-চামচ।
ডাল বাগারের উপকরণ: বাটার বা ঘি দুতিন টেবিল-চামচ। আস্ত জিরা ১ চা-চামচ। রসুন ছেঁচা ৫,৬ কোঁয়া। সরিষা ১ চা-চামচ। শুকনা-মরিচ কয়েকটা। ধনেপাতা-কুচি পরিমাণ মতো।
পদ্ধতি: সব ডাল মিশিয়ে ভিজিয়ে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট রেখে দিন। তারপর সব ডাল ধুয়ে তিন-চার কাপ পানি, লবণ, একটু হলুদ মিশিয়ে প্রেসার কুকারে সিদ্ধ করতে দিন। তিনটা শিস হলে নামিয়ে নিন।
অন্য পাত্রে তেল গরম করে তেজপাতা, পেঁয়াজ-কুচি ফোড়ন দিন। পাঁচ মিনিট পর আদা ও রসুন বাটা দিন কিছুক্ষন পর টমেটো-কুচিও দিয়ে দিন।
তারপর হলুদ, মরিচ ও ধনে গুঁড়া দিয়ে কষিয়ে, কাঁচামরিচ দিয়ে আরও একটু ভাজা ভাজা হয়ে এলে সিদ্ধ ডাল ও ১ কাপ পানি দিয়ে দিন।
মাঝারি আঁচে কিছুক্ষণ রান্না করে ভাজা-জিরাগুঁড়া দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নামিয়ে নিন। ডাল বেশি পাতলা বা ঘন করবেন না।
এবার পরিবেশনের বাটিতে ডালটা ঢেলে রাখুন।
এরপর একটি ফ্রাই প্যানে বাটার/ঘি নিয়ে এর মধ্যে আস্ত জিরা ও সরিষা দিয়ে দুতিন মিনিট রেখে এর মধ্যে শুকনা-মরিচ ও রসুন ছেঁচা দিয়ে হাল্কা সোনালি করে ভেজে ডালের মধ্যে ঢেলে দিন।
তারপর ধনেপাতা-কুচি ডালের উপর ছড়িয়ে দিন। সাদা ভাত/ পরোটা/ রুটির সঙ্গে পরিবেশন করুন।
আরও রেসিপি