জীনগত পরিবর্তন: গবেষণাটি বলছে, ঘন ধোঁয়ায় থাকে তিন ধরনের বিষাক্ত উপাদান যা ক্যান্সারের কারণ। এগুলো হল ‘মিইটেজেনিক’, ‘জিনোটক্সিক’ এবং ‘সাইটোটক্সিক’। অর্থাৎ, আগরবাতির ধোঁয়াও মানবদেহে জীনগত পরিবর্তন আনতে পারে, যা ক্যান্সার ও ফুসফুসের অন্যান্য রোগের জন্য দায়ী।
প্রতিক্রিয়া: আগরবাতির ধোঁয়া নিঃশ্বাসের সঙ্গে ভেতরে গেলে তা ফুসফুসে আটকে যায়। আর ধোঁয়ায় থাকা ক্ষুদ্রকণায় থাকতে চৌষট্টিরও বেশি ধরনের যৌগিক পদার্থ। যা শ্বাসনালীতে সমস্যা সৃষ্টি করে।
এক্সট্রা ফাইন পার্টিকল: আগরবাতিতে থাকা এ ধরনের উপাদানগুলোও শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এছাড়াও সুগন্ধি এই পণ্যের কৃত্রিম সুগন্ধিও ক্ষতিকর।
আরও পড়ুন