রোদে পোড়া ও অতি বেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করা ছাড়ও বার্ধকের ছাপ ও ত্বকের রং পরিবর্তন থেকেও রক্ষা করে সানস্ক্রিন। আর এই রক্ষাকবজে এসপিএফ’য়ের মাত্রা যত বেশি হবে, ততটাই কার্যকর ভাবে ত্বক রক্ষা পাবে। এজন্য কতক্ষণ বাইরে থাকা হচ্ছে সেটা বিবেচনা করে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হয়।
সাজসজ্জাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এই বিষয়ের উপর প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, You’ve
এসপিএফ সানস্ক্রিনের নানা ধরণ যেমন- এসপিএফ ১৫ থেকে শুরু করে এসপিএফ ৬০ থেকে এসপিএফ ১০০ ইত্যাদি।
সূর্যরশ্মি থেকে রক্ষা পেতে বেশি এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করাটা যুক্তি সঙ্গত। তবে সব সময় তা ব্যবহারের প্রয়োজন আছে কি?
কতক্ষণ সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আছেন তার ভিত্তিতে উচ্চ এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হয়। মানে যত বেশি সময় বাইরে থাকা পড়বে তত বেশি মানের সানস্ক্রিন লাগাতে হবে।
এসপিএফ ১৫, শতকরা ৯৪ ভাগ অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করবে। এসপিএফ ৩০ কাজ করে ৯৭ শতাংশ, এসপিএফ ৫০ প্রায় ৯৮ শতাংশ অতিবেগুনি রশ্মির বিরুদ্ধে কাজ করে। যতক্ষণ সূর্যের নিচে থাকবেন তত বেশি এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
সঠিক এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন সঠিকভাবে ব্যবহার করার মাধ্যমেই কেবল সূর্যরশ্মি থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
মনে রাখতে হবে মটর দানার পরিমাণ সানস্ক্রিন আপনাকে সূর্য থেকে বাঁচাতে পারবে না। সূর্যরশ্মি থেকে রক্ষা পেতে আধা চা-চামচ পরিমাণ সানস্ক্রিন মুখে লাগান আর শরীরের জন্য ছোট গ্লাসের পরিমান সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
আরও পড়ুন