ভারতের ‘আম্রপালি জুয়েলস’য়ের সৃজনশীল পরিচালক তারাং অরোরা এবং ‘পারিসেরা’য়ের পরিচালক ভিনুথা সুব্রামানিয়ান ভিন্নধর্মী শাড়ি ও তার সঙ্গে মানানসই অলঙ্কার সম্পর্কে জানান।
তসর: তসর শাড়িতে প্রকৃতির মলিন সোনালি রংয়ের আবেদন ফুটে ওঠে। এর উন্নত ঢেউ খেলানো ছাপ এমনকি মসৃণ তসরও চোখে একটা উৎসবের আমেজ তৈরি সৃষ্টি করে। আর ঘন বুনন দেয় উষ্ণতার ছোঁয়া। এই শাড়িতে শীতকালে আলাদা শাল ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। সঙ্গে পরুন রূপালি গহনা।
ইক্কত: বিয়ের অনুষ্ঠানে আভিজাত্য ও আনন্দেরভাব ফুটিয়ে তুলতে ‘ইক্কত’ শাড়ি বেছে নেওয়াই সর্বোত্তম পছন্দ হওয়া উচিত। এর খাঁজকাটা হালকা পাড় ও নানান রং আপনার মাঝে একটা ভিন্নধর্মী স্বতন্ত্রভাব ফুটিয়ে তুলবে। এর বুননের ঘনত্ব বাতাস চলাচলে বাধা দিবে। ফলে শীত নয়, অনুষ্ঠানের আমেজ ও উষ্ণতা আপনি পুরোপুরিভাবেই উপভোগ করতে পারবেন। রূপার পুরু মাংটিকা বা টিকলি আর কানের দুল আপনার চেহারায় উজ্জ্বলতা ফুটিয়ে তুলবে।
বালুচুরি: প্রকৃতির রূপরেখা এবং প্রকৃতির কথোপকথন ফুটে উঠে বালুচুরি শাড়িতে, বুননে থাকে যেন অতীতের ছবি। নিখুঁত বয়ন ও সুন্দর মোটিফের জন্য যে কোনো অনুষ্ঠানে এই শাড়ি পরতে পারেন। সাজের পুর্ণতা পেতে বড় ও ভারি রুপার ঝুমকা অথবা রিং-জাতীয় দুল পরতে পারেন ।
ছবিগুলো প্রতীকী অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন