এই বিষয়ের উপর রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার নির্বাচন ও তা ব্যবহারের উপকারিতা এখানে দেওয়া হল।
সাধারণ ত্বক: আপনার ত্বক যদি শুষ্ক বা তৈলাক্ত না হয়ে থাকে তাহলে আপনি যে কোনো ধরনের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন। সারাদিন ত্বক আর্দ্র রাখার জন্য হালকা যে কোনো ময়েশ্চারাইজার ভালো কাজ করে।
তৈলাক্ত ত্বক: আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয়ে থাকে তাহলে ভারি ময়েশ্চারাইজার এড়িয়ে চলুন। কারণ এতে আপনার ত্বক আরও চিটচিটে করে তুলবে। ত্বক সতেজ রাখার জন্য তৈলাক্ত নয় এমন আর্দ্র ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
শুষ্ক ত্বক: শীতকালে যদি আপনার ঠোঁট ও পায়ের গোড়ালি ফাঁটার সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ‘এসেনশিয়াল ওয়েল’ আছে এমন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা জরুরি। তাই ত্বকের প্রয়োজন অনুযায়ী ত্বক কোমল ও আর্দ্র রাখতে ঘন ও ভারি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
মিশ্র ত্বক: যদি আপনার মুখের টি-জোন অর্থাৎ কপাল, নাক ও থুতনির অংশ যদি তৈলাক্ত ও বাকি অংশ শুষ্ক হয়ে থাকে তাহলে আপনি মিশ্র ত্বকের অধিকারী। এই ধরনের ত্বকের জন্য ‘ওয়াটার বেইজড’ ময়েশ্চারাইজার বেছে নেওয়া উচিত। এটা আপনার তৈলাক্ত অংশকে আরও বেশি চিটচিটে না করে অন্যান্য শুষ্ক অংশকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করবে।
সংবেদনশীল ত্বক: সংবেদনশীল ত্বকের অধিকারীদের অ্যালার্জি ও অস্বস্তি থেকে রক্ষা পেতে প্রসাধনী নির্বাচনে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। ‘সেনসেটিভ’ বা সংবেদনশীল ত্বকের জন্য তৈরি এমন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। প্রসাধনী হিসেবে সুগন্ধি-হীন পণ্য বেছে নিন।
ছবি: রয়টার্স।
আরও পড়ুন