লাইফস্টাইলবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে ডিওডোরান্টের ভিন্ন কিছু ব্যবহারের বিষয় জানানো হয়।
- মূলত বাহুমূলের ঘামের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে ডিওডোরান্ট ব্যবহার করা হলেও, পা দুর্গন্ধমুক্ত রাখতেও খানিকটা স্প্রে করা যেতে পারে।
- বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মুখের ‘টি-জোন’ তৈলাক্ত হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ডিওডোরান্ট রোলার নিয়ে নাকের উপরের অংশে ঘষে নিলে তৈলাক্তভাব কম হবে।
- ঘাড়ের পেছনে ঘেমে চুল চপচপে হয়ে যায়। এতে চুল পেঁচিয়ে যেতে পারে বা সামলে রাখাও সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। ঘাড়ের অংশে খানিকটা ডিওডোরান্ট লাগিয়ে নিলে ঘামে চপচপেভাব কমবে।
- নতুন জুতা পরলে পা ছিলে যায়! জুতা পরার পর যে অংশগুলো পায়ে ঘষা লাগে সেখানে ডিওডোরান্ট স্প্রে করে দিলে বা রোলঅন ঘষে দিলেই সমস্যা চুকে যাবে।
- ত্বকের তৈলাক্ত অংশে ডিওডোরান্ট দিয়ে মেইকআপ শুরু করলে তা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
- মশা বা পোকার কামড় বিশেষত যেগুলো বেশি চুলকায় তা উপশমে ‘ডিও’ বেশ উপকারী। যে অংশে চুলকানি বেশি হবে সেখানে খানিকটা ডিওডোরান্ট স্প্রে করে নিলে বা ঘষে নিলে উপশম হবে।