রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসেইটে ব্রাশের এমনই কিছু ব্যবহার উল্লেখ করা হয়।
ঠোঁট এক্সফলিয়েট করতে: এর জন্য নরম ব্রিসেলসের টুথব্রাশ প্রয়োজন। ঠোঁটে লিপ বাম লাগিয়ে ভেজা ব্রাশ দিয়ে ঘষে নিতে হবে। এতে ঠোঁটের উপর জমে থাকা মৃতকোষ দূর হয়ে এবং মসৃণ হবে।
মাস্কারা ঠিক করতে: অনেক সময় চোখের পাপড়িতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত মাস্কারা লেগে যায়। এক্ষেত্রে বাড়তি মাস্কারা পরিষ্কার করতে টুথব্রাশ ব্যবহার করা যায়। তবে অবশ্যই নতুন এবং জীবাণুমুক্ত টুথব্রাশ বেছে নিতে হবে। এরপর পাপড়ি গোড়া থেকে সামনের দিকে ব্রাশ করতে হবে। এতে লেগে থাকা বাড়তি মাস্কারা মুছে যাবে।
ভ্রু আকার: ভ্রু’র আকার ঠিক রাখতে ব্রাশ ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রতিটি লোম ব্রাশ করে ঠিক জায়গায় সেট করে রাখতে টুথব্রাশ ব্যবহার করা যায়। এক্ষেত্রে ব্রাশে সামান্য লিপবাম লাগিয়ে ভ্রু’তে বুলিয়ে নিলে আকার ঠিক থাকবে।
চুল হাইলাইট করতে: চুলে বিভিন্ন রং দিয়ে হাইলাইট করার সময় অনেকেরই ঝামেলা পোহাতে হয়। সেক্ষেত্রে একটি পরিষ্কার টুথব্রাশ ব্যবহার করা যেতে পারে। যতটুকু ও যে অংশের চুলে রং লাগানো হবে তা আলাদা করে নিয়ে ব্রাশের সাহায্যে রং লাগিয়ে নিতে হবে।
এলোমেলো চুল ঠিক করতে: চুল বাঁধার পর দেখা গেল ছোট চুলগুলো এলোমেলো হয়ে আছে। আবার চুল খুলে আঁচড়ে নিলেও বেশিরভাগ সময়ই এই ছোট চুলের ঝামেলা থেকে রেহাই পাওয়া যায় না। সেক্ষেত্রে একটি পরিষ্কার টুথব্রাশে হেয়ার স্প্রে ছিটিয়ে উঠে থাকা চুলগুলোতে বুলিয়ে নিলে আর এলোমেলো হবে না।