মাংসের স্বাদে কাড়বে মন, ভরবে পেট।
জরুরি প্রয়োজনে
রাজধানীতে অ্যাম্বুলেন্স, রক্তসেবা, ওষুধের দোকানসহ প্রয়োজনে যোগাযোগা জন্য বিভিন্ন থানার ফোন নম্বর।
Published : 8 July 2016, 06:22 AM
Updated : 18 July 2016, 09:02 AM
কর্মদিবস কিংবা ছুটিতে, যে কোনো সময়ে চিকিৎসার জন্য রাজধানীর প্রায় সব হাসপাতালের জরুরি বিভাগ খোলা থাকে।
ঢাকা মেডিকাল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর মেডিকল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, বারডেম, ইব্রাহিম কার্ডিয়াক, ইবনে সিনা, ল্যাবএইড, স্কয়্যার, অ্যাপোলো, ইউনাইটেড ইত্যাদি হাসপাতালগুলো ঘুরে জানা গেছে- ঈদের সময় তাদের বহির্বিভাগ ছাড়াও সকল বিভাগই খোলা থাকে।
জরুরি অ্যাম্বুলেন্স সেবা
রোগী কিংবা লাশ বহনের জন্য অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া কষ্টকর। তাই সংগ্রহে রাখতে পারেন ২৪ ঘণ্টা সেবা প্রদান করে এরকম কিছু কতিপয় অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের ফোন নম্বর।
আলিফ অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ৯১৩১৬৮৮, ৮১১৭৫৭৬, ০১৭১৩২০৫৫৫৫।
আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম ৯৩৩৬৬১১, ৭৪১১৬৬০, ৭৪১০৭৮৬।
আল-মারকাজুল ইসলাম ৯১২৭৮৬৭, ৮১১৪৯৮০।
আদ-দ্বীন অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ১০৬১০, ০১৭১৩-৪৮৮৪১১, ০১৭১৩-৪৮৮৪১২।
এছাড়াও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে ২৪ ঘণ্টা অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায়।
জরুরি রক্ত সেবা
প্রয়োজনীয় রক্তের জন্য জীবন বাঁচানো যাবে না, এটা ভাবাই যায় না। তবে অনেক সময় প্রয়োজনীয় রক্তের জন্য মানুষের মৃত্যু হয়। তাই জরুরি প্রয়োজনে রক্তের ব্যবস্থা করে দেয় এরকম কিছু প্রতিষ্ঠানের ফোন নম্বর সংগ্রহে রাখতে পারেন।
রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি ৯৩৫২২২৬। কোয়ান্টাম মেথড ৯৩৪১৪৪১। বাঁধন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮৬২৯০৪২। বুয়েট ০১৯১২০৮২৯১৯। সুলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৭৩১৯১২৩। ঢাকা মেডিকেল কলেজ ০১৮১৯২৮৪৮৭৮। ঢাকা ডেন্টাল কলেজ ৯০১১৮৮৭। ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল ৮৩১৭০৯০, ৮৩২১৪৯৫।
জরুরি ওষুধ
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে এরকম কিছু ফার্মেসি।
কলাবাগান লাজ ফার্মেসি (ধানমণ্ডি)। ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে ইমার্জেন্সি গেইটের সামনে দুটি ফার্মেসি। ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালের যাত্রাবাড়ি, শাহাজাহানপুর ও কাকরাইল শাখার ফার্মেসি সমূহ। পপুলার, স্কায়ার, ল্যাব এইড ও বারডেম হাসাতালের ফার্মেসিগুলো ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে।
বিভিন্ন থানার জরুরি নম্বর
খিলক্ষেত থানা-০১৭১৩৩৭৩১৭৪, কাফরুল থানা-০১৭১৩৩৭৩১৯১
ধানমন্ডি থানা-০১৭১৩৩৭৩১২৬, মোহাম্মদপুর থানা-০১৭১৩৩৭৩১৮২
সূত্রাপুর থানা-০১৭১৩৩৭৩১৪৩, যাত্রাবাড়ী থানা-০১৭১৩৩৭৩১৪৬
বিমানবন্দর থানা ০১৭১৩৩৭৩১৬২, গুলশান থানা-০১৭১৩৩৭৩১৭১
উত্তরা পশ্চিম থানা-০১৭১৩৩৭৩১৫৬, মুগদা থানা-৭৫৪৯৭২২, ০১৭৬৯০৫৮০৬১
রূপনগর থানা-০১৭১৩৩৭৩১৮৪, ভাষানটেক থানা-০১৭১৩৩৭৩১৮৪
ভাটারা থানা-০১৭১৩৩৭৩১৬৬, বনানী থানা-০১৭১৩৩৭৩১৬৬
ওয়ারী থানা-০১৭১৩৩৭৩১৩৮, শাহজাহানপুর থানা-০১৭১৩৩৭৩১৪৭
শেরেবাংলা নগর থানা-০১৭১৩৩৯৮৩৩৫, মিরপুর মডেল থানা-০১৭১৩৩৭৩১৮৯
দারুস সালাম থানা-০১৭১৩৩৯৮৩৩৪, দক্ষিণখান থানা-০১৭১৩৩৭৩১৬৫
উত্তরখান থানা-০১৭১৩৩৭৩১৬৪, তুরাগ থানা-০১৭১৩৩৭৩১৬৩
উত্তরা মডেল থানা ০১৭১৩৩৭৩১৬১, ক্যান্টনমেন্ট থানা-০১৭১৩৩৭৩১৭২
বাড্ডা থানা-০১৭১৩৩৭৩১৭৩, পল্লবী থানা-০১৭১৩৩৭৩১৯০
শাহআলী থানা-০১৭১৩৩৭৩১৯২, তেজঁগাও শিল্পাঞ্চল থানা-০১৭১৩৩৭৩১৮১
তেজঁগাও থানা-০১৭১৩৩৭৩১৮০, রামপুরা থানা-০১৭১৩৩৯৮৫২৬
সবুজবাগ থানা-০১৭১৩৩৭৩১৫৩, কদমতলী থানা-০১৭১৩৩৯৮৩৩৩
চকবাজার থানা-০১৭১৩৩৯৮৩৩৭, কামরাঙ্গীরচর থানা-০১৭১৩৩৭৩১৩৭
কোতয়ালী থানা-০১৭১৩৩৭৩১৩৫, লালবাগ থানা-০১৭১৩৩৭৩১৩৪
কলাবাগান থানা-০১৭১৩৩৯৮৩৩৯, শাহবাগ থানা-০১৭১৩৩৭৩১২৭
মতিঝিল থানা-০১১৯৯৮৮৩৭২৬, খিলগাঁও থানা-০১৭১৩৩৭৩১৫৪
হাজারীবাগ থানা-০১৭১৩৩৭৩১৩৬, রমনা মডেল থানা-০১৭১৩৩৭৩১২৫
ডেমরা থানা-০১৭১৩৩৭৩১৪৪, পল্টন মডেল থানা-০১৭১৩৩৭৩১৫৫
বংশাল থানা-০১৭১৩৩৯৮৩৩৬, নিউমার্কেট থানা-০১৭১৩৩৭৩১২৮
শ্যামপুর থানা-০১৭১৩৩৭৩১৪৫, গেন্ডারিয়া থানা-০১৭১৩৩৯৮৩৩১
আদাবর থানা-০১৭১৩৩৭৩১৮৩
সূত্র: http://www.dmp.gov.bd/application/index/findstation
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স
শুধু আগুন নিয়ন্ত্রণের জন্যই নয়, যে কোনো ধরনের দুর্যোগ এবং দুর্ঘটনায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সাহায্য নেওয়া যায়।
সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশন (প্রধান কার্যালয়) ৯৫৫৫৫৫৫, ০১৭৩০০০২৩৪২।
সদরঘাট স্টেশন ৯৫৩৪৪৩৩, ০১৭৩০০০২২১০, সদরঘাট নদী স্টেশন ৭৪৫৪০৫৫, ০১৭৩০০০২২১৪।
পোস্তগোলা স্টেশন ৭৪৪০৭৭১, ০১৭৩০০০২২১৬, লালবাগ স্টেশন ৫৮৬১৭১৭১, ০১৭৩০০০২২১৮।
পলাশী ব্যারাক স্টেশন ৫৮৬১৫৫৫৫, ০১৭৩০০০২২১৯, খিলগাঁও স্টেশন ৫৫১২০৩২৯, ০১৭৩০০০২২২৫।
তেজগাঁও স্টেশন ৮৮৭০৩১৪, ০১৭৩০০০২২২৬, মোহাম্মদপুর স্টেশন ৯১১২০৭৮, ০১৭৩০০০২২২৭।
মিরপুর স্টেশন ৯০০১০৫৫, ০১৭৩০০০২২২৯, কুর্মিটোলা স্টেশন ৮৭১৩৩৯৯, ০১৭৩০০০২২৩২।
ডিইপিজেড স্টেশন ৭৭৮৮৪৪৪, ০১৭৩০০০২২৩১, ডেমরা স্টেশন ৭৫০০১১১, ০১৭৩০০০২৩০২।
বারিধারা স্টেশন ৯৮৪৭৩৯৭, ০১৭৩০০০২২৪৫, সাভার স্টেশন ৭৭৪৮৩৩৩, ০১৭৩০০০২২৫০।
ধামরাই স্টেশন ০১৭৪২৩০২৮৫০, কেরানীগঞ্জ স্টেশন ৭৭৬৬৬৬৬, ০১৭৩০০০২২৪৭।
দোহার ০১৭২৬৮৪৫৯৪৯, হাজারীবাগ ৫৮৬১৬২২২, সূত্রাপুর ০১৭৯৪১১৭০৩৭।
এ সম্পর্কিত খবর
তাপমাত্রা যখন ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে যায়, তখন কী ঘটে মানুষের শরীরে? ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে তা বোঝার চেষ্টা করেছেন বিবিসির একজন সাংবাদিক।
প্রতিদিন কী পরিমাণ পানি পান করতে হবে, তা নিয়ে রয়েছে নানা অস্পষ্ট ধারণা; বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরের প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত তরলের কোনো প্রয়োজন পড়ে না, উল্টো বিপদও ঘটতে পারে।
কিচেনে মাইক্রোওয়েভ ওভেনের ব্যবহার নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন। কারো ধারণা এ থেকে রেডিয়েশন ছড়ায়, কেউ মনে করেন খাবারের স্বাদ কিংবা মান নষ্ট হয়, সেইসঙ্গে নানা স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়েও ভাবেন অনেকে।
