২০ থেকে ২৯-এরমধ্যে যাদের বয়স তাদের মধ্যে নতুন কিছু নিয়ে গবেষণা করার বা ব্যবহার করার আগ্রহবেশি থাকে। তাছাড়া রাত জাগা, ফাস্টফুড খাওয়ার অভ্যাস, পুষ্টিকর খাবার এড়িয়ে চলা,ইত্যাদি কারণে ত্বক প্রাণহীন হয়ে পড়তে পারে।
তাছাড়া এইবয়সে ত্বকে ব্রণের সমস্যাও বেশি হয়ে থাকে। তাই সময় থাকতে ত্বকের যত্ন নেওয়া গেলেত্বকে বয়সের ছাপও পড়বে দেরিতে।
রূপচর্চাবিষয়কএকটি ওয়েবসাইটে এই বয়সে রূপচর্চার কিছু দিক তুলে ধরা হয়।
নিয়মিত সানস্ক্রিনব্যবহার: ত্বকে সানস্ক্রিন না মেখে ঘর থেকে বেরহওয়া একটি বড় ভুল। এতে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ত্বকের ক্ষতি করে। তাই মেঘলা দিনেওসানস্ক্রিন না মেখে ঘর থেকে বাইরে পা রাখা ঠিক হবে না।
আই ক্রিম ব্যবহার:আই ক্রিমের দাম কিছুটা বেশি হয়ে থাকে। তাই অনেকেই এড়িয়ে চলেন। তবে বয়সের ছাপপ্রথমেই পড়তে শুরু করে চোখের চারপাশের ত্বকে। তাই বলিরেখা এবং চোখের কালি দূর করতেআই ক্রিম বা সিরাম ব্যবহার করা উচিত। ভালো মানের সিরাম ব্যবহারে চোখের ফোলাভাবওকমবে।
ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সিরাম: শুষ্ক ত্বকে বলিরেখা পড়ে দ্রুত। তাই ত্বকের কেমলতা ধরেরাখার চেষ্টা করতে হবে যতটা সম্ভব। ময়েশ্চারাইজার ক্রিম কিছুটা ভারী হয়ে থাকে। তাইবেছে নেওয়া যেতে পারে সিরাম।
গলার ত্বকের যত্ন নিন: মুখের যত্ন নিলেও অনেক সময়ই গলা ও ঘাড়র ত্বকে যত্ন নিতে ভুলে যাই।মুখের ত্বকের যত্ন যেভাবে নিতে হয়, গলা ও ঘাড়ের যত্নও নিতে হবে একইভাবে। নিয়ম করেঘাড়ের ত্বক পরিষ্কার করে টোনার ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম: সব চাইতে গুরুত্বপূর্ণ হল ঘুম। দৈনিকঅন্তত সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। ভালো ঘুম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। ঘুমভালো না হলে ব্রণ হওয়া, চোখের নিচে কালি পড়া, চেহারায় ক্লান্তির ছাপ পড়া ইত্যাদিসমস্যা দেখা দেয়।
ছবি: সাফওয়াত খান সাফু।