লাইফস্টাইলবিষয়ক এক ওয়েবসাইট জানিয়েছে নেতিবাচক ব্যক্তিদের হতাশার কারণ চিহ্নিত করা এবং তার হতাশা থেকে নিজেকে দুরে রাখার কিছু উপায়।
উৎস চিহ্নিত করা: নেতিবাচক সমালোচনা, গুজব, ভুল তথ্য, নিজেই ধারণা তৈরি করে নেওয়া থেকে অনেকক্ষেত্রেই নেতিবাচক পরিবেশের সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে সবচেয়ে জরুরি হল, আশপাশের কথায় কান না দিয়ে নিজের বিচার-বুদ্ধি দিয়ে নেতিবাচকতার শিকড় খুঁজে বের করা।
আলোচনা করা: ঘোলাটে পরিস্থিতিতে বুদ্ধিদীপ্ত আলোচনার সুফল দেখে আপনি নিজেই অবাক হয়ে যাতে পারেন। সহকর্মীর নেতিবাচকভাব যন্ত্রণার কাছে হার মানা যাবে না, রক্ষণশীল মনোভাব প্রকাশ করাও উচিৎ হবে না। বরং, সহকর্মীর সঙ্গে কথা বলতে হবে, তার কথা শুনতে হবে।
নেতিবাচকভাব দূর করার সবচাইতে কার্যকরী উপায় আলোচনা। সমস্যাগুলো নিজের মাঝে লুকিয়ে না রেখে শান্ত ও আন্তবিশ্বাসের সঙ্গে খুলে বলুন। পরিস্থিতি আয়ত্বের বাইরে চলে যাচ্ছে মনে হলে শান্ত ও নম্রভাবে সহকর্মীর মুখোমুখি হতে হবে।
এড়িয়ে চলা: আলোচনা কার্যকর ঠিক, তবে কিছু ক্ষেত্রে দূরত্ব বজায় রাখা এবং চুপচাপ থাকাই শ্রেয়। মনে রাখতে হবে, নেতিবাচক মানসিকতার সহকর্মী হয়ত সবার মনোযোগ পাওয়ার উদ্দেশ্যেই সবকিছু করছে। আর এর সঙ্গে জড়িয়ে আপনার আত্মবিশ্বাস কমে যেতে পারে। তাই এক্ষেত্রে ভদ্রভাবে দূরত্ব বজায় রাখাই ভালো।
ছবি: রয়টার্স।