গবেষণাগারটি ইউএসএআইডি’য়ের অর্থায়নে পরিচালিত, টি.বি. কেয়ার টু এবং চ্যালেঞ্জ টিবি নামক দুটি প্রোজেক্টে পরিকল্পিত, নির্মিত এবং ইনস্টল করা হয়েছিল।
পুরো প্রক্রিয়ায় সহায়তা করেছে বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) সিলেট, সিভিল সার্জন সিলেট, জনশক্তি বিভাগ (পিডব্লিউডি) এবং সিলেট সিটি কর্পোরেশন। গ্লোবাল ফান্ডও এই প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করেছে।
এই উপলক্ষ্যে আয়োজতি একটি অনুষ্ঠানে সিলেটের বক্ষব্যাধি হাসপাতাল সংলগ্ন বিএসএল-৩ ল্যাবটিতে নাম ফলক উন্মোচনের মাধ্যমে এর উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত।
ইউএসএআইডি’র প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের পাশাপাশি মন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ল্যাবরেটরিটির সফলভাবে প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করার জন্য এনটিপি, স্থানীয় সরকার ও স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বিশেষ করে সিলেট জেলার সিভিল সার্জনকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়, ইউএসএআইডি এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য সাধুবাদ জানান।
ইউএসএআইডি প্রতিনিধি ডা. আলিয়া আল মোহান্দেজ, সিনিয়র ফ্যামিলি প্ল্যানিং অ্যাডভাইজর, অফিস অব দি পপুলেশন, হেল্থ, নিউট্রিশন অ্যান্ড এডুকেশন, ইউএসএআইডি, বাংলাদেশ- সিলেটে এই অত্যাধুনিক ডায়াগনস্টিক টেকনোলজি সম্পন্ন যক্ষ্মা নির্ণয় কেন্দ্র প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করার জন্য জাতীয় ও স্থানীয় সরকারি সংস্থার প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন এবং এর কার্যক্রম চালু রাখার জন্য সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে স্বাগত জানান।
১৯৭১ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ইউএসএআইডি’র মাধ্যমে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও অনুশীলনের প্রসার, খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সুবিধাদির সম্প্রসারণ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেবার উন্নয়ন ও অভিযোজন এবং স্বল্প কার্বন উন্নয়নের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে সহযোগিতা করে আসছে।
- বিজ্ঞপ্তি।