- বই: ফোক টেইলস ফ্রম তিব্বত, সংগ্রাহক ও ইংরেজি অনুবাদক: ক্যাপ্টেন ডব্লিউ. এফ. ওকোন্নোর, সি.আই.ই, প্রকাশকাল: ১৯০৬
- আমাদের ভূগোল স্যার ছিলেন হিসাবি। শুধু হিসাবি নয়, ভয়াবহ হিসাবি।
- কবির এখন যে সিটে বসে আছে তা জানালার পাশে। সেখান থেকে রাস্তাঘাট অনেক ভালো করেই দেখা যাচ্ছে।
- [মূল বই: স্কটিশ ফেইরি অ্যান্ড ফোক টেইলস, সংগ্রহ ও সম্পাদনা: স্যার জর্জ ডগলাস বার্ট, প্রকাশকাল ১৯৪৩]
- সেবার শীতে কলেজে অনেক অতিথি পাখি এলো। ভৌগলিক কারণে আমাদের কলেজে খুব একটা অতিথি পাখি আসতো না। বড়জোড় দু’একটা সাদা বক ছাড়া তেমন কোন পাখির দেখা পাওয়া ভার ছিল।
- দিনটি ছিল ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০। আমাদের যাত্রা ছিল দেশের সুন্দর একটি জায়গা- সেন্ট মার্টিন।
- করোনাভাইরাসের টিকা নিতে যাবো। রাত থেকেই একটা উত্তেজনা কাজ করছিল। কারণ, সেই যে কবে টিকা নিয়েছিলাম ছোটবেলায়, তারপর তো অনেক দিন কেটে গেল!
- শেষমেশ ঠিক হলো, খুব ভোরে রাফসান ওঠার আগেই লুম্বাকে মসজিদের মাঠে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে আরও অনেক পশু কোরবানি করা হবে।
- পহেলা বৈশাখের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে সবাই বের হওয়ার সময় পত পত করে শব্দ হলো। দুই থেকে তিনজন গড়িয়ে পড়ল।
- সবার রঙ্গ তামাশা করা দেখে রাফসান একটু ঘাবড়ে গিয়েছিলো। লজ্জাও পাচ্ছিল। তবে আম্মুর কথা শুনে রাফসান খুশি হয়ে উঠলো।
- রাফসান ঈদ করতে বাবা মায়ের সঙ্গে নানাবাড়িতে এসেছে। নানাবাড়ি খুলনা শহরে।
- কোন এক সময় এক ছোট্ট গ্রামে বাস করতো এক বুড়ো ও বুড়ি। অভাব-অনটনের সংসারে তাদের সারাদিন কাটতো কাজে আর সন্ধ্যায় পেটপুরে খেয়ে হাসিহাসি মুখ করে ঘুমিয়ে যেতো।
- পিঁপড়া এবং ঘাসফড়িং
- সাগরে এক অক্টোপাস বাস করত। সে খুব শান্ত এবং লাজুক প্রকৃতির।
- অনেকদিন আগের কথা। পাহাড় ঘেরা কোনো এক ছোট্ট গ্রামে এক জাদুকর বাস করতো।
- অনেক আগের ঘটনা। তখন মানুষ বিশ্বাস করত যে সূর্য চাঁদের স্বামী।
- টিটো। একটি মোরগের নাম। সে একটি সাধারণ খাঁচায় বাস করত।
- অনেক আগে এক লোক ও তার স্ত্রী সুখে বসবাস করত।
- বৃষ্টি যেন আজ থামতেই চাইছে না। একটু পরপর গুঁড়ি-বৃষ্টি আর ভারি-বৃষ্টি পালাবদল করছে। এই আবহাওয়ায় আরমানদের স্কুলে ছাত্রদের উপস্থিতি নগণ্য হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।
- ছোট্ট বাচ্চাটার নাম পিংকি। নামটা আমারই দেওয়া। বরফের মতো শাদা একগাদা পুরু লোম যে-ভেড়িটার, পিংকি তারই মেয়ে।
- রব চাচাকে নিয়ে কখনও লিখবো ভাবিনি। কারণ রব চাচার মতো নিভৃতচারী মানুষ আমি আমার এই ছোট জীবনে দ্বিতীয়টি দেখিনি আর রব চাচার মতো বড় মানুষেরও সাক্ষাৎ পাইনি।
- পড়ন্ত বিকেল। বাগানের পরিচর্যায় তানিশা ব্যস্ত। সপ্তাহের প্রায় সব ক'টা দিনেই তানিশা তার বাগানের ফুল গাছগুলোয় পানি দিতে চেষ্টা করে।
- পিয়াল খুব রাগ করেছে। বাবাকে কত করে বলেছে বাসা পাল্টাতে। পিয়ালের বাবা রহমান সাহেব, কিছুতেই ব্যাপারটা বুঝতে চাইছেন না।
- মুন্নি নবম শ্রেণিতে পড়ে। গল্পের বই পড়তে খুব ভালোবাসে সে।
- মাত্র কয়েক ঘণ্টা হলো তুতুনের বাড়িতে এসেছে তিতির। নরম, তুলতুলে। কুচকুচে কালো রং তার। তবে চোখ দুটো মায়াবী।