শিশুদের আঁকা ছবিতে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ, পর্ব ৩

বন্ধুরা, স্কুল তো ছুটি। এই অবসরে ঘরে বসে তোমরা নিশ্চয়ই নানা সৃজনশীল কাজ করছো। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতা বিষয়ে তোমাদের আঁকা তেমনই কিছু ছবি নিয়ে আমাদের আজকের আয়োজন। ছবি কৃতজ্ঞতা ‘পাললিক পাঠশালা- সংস্কৃতি চর্চাকেন্দ্র’ ও ‘মন ভেসে যায় কোন সুদূর’।

কিডস ডেস্কবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 7 May 2020, 04:01 AM
Updated : 7 May 2020, 04:01 AM
করোনাভাইরাসের এ সময়ে ঘরের ভেতর থাকলে কী হবে আর বাইরে গেলে কী হবে তা-ই বর্ণনা করা হয়েছে এ ছবিতে। আঁকিয়ে আয়াত।
সিক-বেড ঘিরে আছেন চিকিৎসকরা। রোগীকে আগলে রেখেছেন করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে। আঁকিয়ে ছুবাইতা আক্তার, বয়স ৯।
বাড়িতে থাকলে তুমিও এমন করে করোনাভাইরাসকে ভেংচি কাটতে পারবে। আঁকিয়ে জাইমা।
মানুষ মানুষের জন্য। করোনাভাইরাসের উপসর্গ আছে এমন রোগীকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসক ও হাসপাতাল-কর্মীরা। প্রতীকী এ ছবির আঁকিয়ে ছুবাইতা আক্তার, বয়স ৯।
ভাইরাস থেকে বাঁচতে কী করতে হবে আর কী করা যাবে না তাই এঁকেছে জাইমা।
তোমাদের সচেতনতা বাড়াতে এ ছবি এঁকেছে রওনক জাহান দিয়া। বয়স ১১।
করোনাভাইরাস তো খালি চোখে দেখা যায় না। তবে এ ছবি কেন! তোমরা যেন সচেতন হয়ে ঘরে থাকো তাই। এঁকেছে  মুইনুল ইসলাম জাবির, বয়স ৯।
হোম কোয়ারেন্টিনে থেকে কতো কিছুই না মনে পড়ে। ইচ্ছে করে নদীর ওই পাড়ে যেতে। আঁকিয়ে আব্দুল্লাহ আল ত্বাসীন, বয়স ১০।
দেশ যখন লকড ডাউন তখন সমুদ্রের তীরে পর্যটকদের ভিড় নেই। এই সুযোগ কাজে লাগিয়েছে কচ্ছপ! মানুষের বদলে তারাই সমুদ্র পাড় দখল করেছে। উদ্দেশ্যে ডিম পাড়া। আঁকিয়ে প্রাপ্তি লতা কুণ্ডু, দ্বিতীয় শ্রেণি।
করোনাভাইরাসের প্রভাবে বন্ধ সব আউটডোর খেলাধুলা। গৃহবন্দির এ সময়ে শহরে বেড়েছে ছাদে ঘুড়ি ওড়ানো। সেই ছবিটাই এঁকেছে প্রাপ্তি লতা কুণ্ডু।

আগের পর্ব

কিডস পাতায় বড়দের সঙ্গে শিশু-কিশোররাও লিখতে পারো। নিজের লেখা ছড়া-কবিতা, ছোটগল্প, ভ্রমণকাহিনী, মজার অভিজ্ঞতা, আঁকা ছবি,সম্প্রতি পড়া কোনো বই, বিজ্ঞান, চলচ্চিত্র, খেলাধুলা ও নিজ স্কুল-কলেজের সাংস্কৃতিক খবর যতো ইচ্ছে পাঠাও। ঠিকানা kidz@bdnews24.com। সঙ্গে নিজের নাম-ঠিকানা ও ছবি দিতে ভুলো না!