বর্তমানে ১০৬৫৫ হটলাইন নম্বরটিতে আসা সব কল ডিএইচ’র নিজস্ব চিকিৎসকদের দ্বারা পরিচালনা হচ্ছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
আইইডিসিআরের পূর্বের সব নম্বর ‘১০৬৫৫’ দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইইডিসিআর এর তত্ত্বাবধানে ডিএইচ তাদের নিজস্ব চিকিৎসকদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে জনগণের জন্য কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য, যেমন- তাদের অবস্থান অনুযায়ী সবচেয়ে কাছের টেস্ট সেন্টার, বুথ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতার ব্যবস্থা করছে।
এছাড়াও বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে বাসা থেকে নমুনা সংগ্রহ করার ব্যবস্থা এবং এসএমএস ও ইমেইলের মাধ্যমে রিপোর্ট দিচ্ছে।
আইইডিসিআরের পরিচালক ডা. তাহমিনা শিরিন বলেন, “কোভিড-১৯ মহামারীর সঙ্গে এই লড়াইয়ে, বাংলাদেশের সরকার বিভিন্ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের সাথে যুগ্ম ভাবে কাজ করছে, যেন তারা দেশের জনগণকে আরও দক্ষতার সাথে কার্যকরী সেবা দিতে পারে। এজন্য আমরা আইইডিসিআর এর কোভিড-১৯ হটলাইন আরও শক্তিশালী করার জন্য গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের ডিজিটাল হেলথকেয়ার সলিউশানস (ডিএইচ) এর সাথে কাজ করছি।”
ইউএসএইড মিশন পরিচালক ব্রাউন বলেন, “বাংলাদেশ সরকারকে সহযোগিতা করতে দীর্ঘদিন ধরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কোভিড-১৯ মহামারী রোধে বাংলাদেশের সরকারের সব ধরনের কার্যক্রমেও সহযোগিতা করতে সবসময় পাশে আছে ইউএসএইড।”
ডিজিটাল হেলথকেয়ার সলিউশানস (ডিএইচ) এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাজিদ রাহমান মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণকে নিরলস সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এই উদ্যোগটি আইইডিসিআর, ইউএসএইড, জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রেকথ্রু একশন একটিভিটি এবং ডিজিটাল হেলথকেয়ার সলিউশানসের একটি সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা।