তার দাবি, এতে করে কর্মীরা চাঙ্গা হওয়ার পাশাপাশি দিন-রাত কাজের চাপে থাকার কারণে তলানিতে ঠেকা স্বামী-স্ত্রীর ব্যক্তিগত সম্পর্কও মজবুত হবে।
সরকারের কাছে প্রস্তাবটি দিয়ে ৪২ বছর বয়সী কাউন্সিলর পের-এরিক মুসকোস বলেন, “বিভিন্ন গবেষণায় বারবারই এটি প্রমাণিত হয়েছে যে, যৌনতা স্বাস্থ্য ভাল রাখে।”
“তাছাড়া, আজকালকার দিনে কর্মব্যস্ততার কারণে নিজেদের জন্য সময় দেওয়া বেশির ভাগ মানুষেরই হয়ে ওঠে না। ওইসব মানুষদের জন্যই এ প্রস্তাব । নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক উন্নত করতে এ প্রস্তাব নিশ্চয়ই কাজে আসবে।”
কিন্তু যৌনতার জন্য বিরতি নিয়ে কোনও কর্মী যে আড্ডা মারতে যাচ্ছেন না, ঘুমিয়ে নিচ্ছেন না কিংবা অন্য কিছু করছেন না তা কীভাবে বোঝা যাবে? এ ব্যাপারে মুসকোস বলেন, “কর্মীদের ওপর নিয়োগকর্তাদের বিশ্বাস রাখতে হবে। তারা প্রস্তাবের সঠিক প্রয়োগ করবেন এমনটিই আশা করব।”
সরকার তার প্রস্তাব মেনে নেবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন মুসকোস। তার মতে, “প্রস্তাবটি পাস না হওয়ার কোনও কারণ নেই।”