২৮ মে সিনেমাটি মুক্তির সঙ্গে সঙ্গেই আয় করে নিয়েছে তিন কোটি ৯২ লাখ ডলার। যা কি না দেশটির ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যাবসাসফল সিনেমা ‘অ্যাভেঞ্জার্স: দ্য এইজ অফ আল্ট্রন’-এর উদ্বোধনী আয়ের প্রায় দ্বিগুণ।
থ্রিডি অ্যানিমেটেড সিনেমাটি জাপানে প্রথম মুক্তি পায় ২০১৪ সালের আগস্টে। ‘স্ট্যান্ড বাই মি ডোরেমন’ ২০১২ সালের পরে চীনে মুক্তি পাওয়া প্রথম জাপানি সিনেমা। কারণ এরপর থেকেই দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক নতুন করে খারাপ হতে শুরু করে।
২০১৫ সালে দুই দেশের সম্পর্কের শীতলতা আরও বাড়ে ভূ-সীমানা বিতর্ক নিয়ে। এছাড়াও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের চীন আক্রমণের ৭০ তম বার্ষিকীতে নতুন করে টানাপড়েনের সৃষ্টি হয়, যখন চীন জাপানকে ওই সময়ে ঘটানো নৃশংসতার কথা স্বীকার করে নিতে বলে।
জাপানি পপ কালচারের অন্যতম প্রতীক ডোরেমন বিশ্বব্যাপী অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি কার্টুন চরিত্র। মহাকাশ থেকে আশা জাদুকরী এই রোবট বিড়াল এবং তার বন্ধু নোবিতার গল্প উপমহাদেশেও ব্যপক জনপ্রিয়। জাপানে ৩৫ বছর ধরে কার্টুনটি প্রচারিত হয়ে আসছে।