অনন্তর মিডিয়া ম্যানেজার এস এম সজীব গ্লিটজকে বলেন, “সাধারণত অনাড়ম্বর এবং অনানুষ্ঠানিকভাবেই জন্মদিন পালন করেন তিনি। তবে এবার একটু আলাদাভাবে পালিত হয়েছে তার জন্মদিন।”
প্রতিদিনের মতো সকালে উঠে নামাজ শেষ হতেই তাকে জন্মদিনের প্রথম চমক দেন স্ত্রী ও অভিনেত্রী বর্ষা। সজীব জানান, বর্ষা তাকে চমকে দেওয়ার জন্য শোবার ঘরের পাশে ডেকে নিয়ে সারপ্রাইজ কেক তুলে ধরেন।
এরপর বাসা থেকে বের হয়ে অনন্ত প্রথমে মিরপুরে অবস্থিত নিজের প্রতিষ্ঠিত দুটি এতিমখানায় যান। সেখানকার শিশুদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে তিনি অফিসে পৌঁছান।
সজীব জানান, অফিসে কর্মীরা ফুল দিয়ে তাকে শুভেচ্ছা জানান। এরপর অন্যান্য দিনের মতো কাজ শেষ করে বিকেলে অফিস থেকে বের হন।
অনন্ত বিকেলে সাভারে অবস্থিত আরও দুটি এতিমখানায় সন্ধ্যা পর্যন্ত সময় কাটান।
অনন্ত সাভারে একটি বৃদ্ধাশ্রমও প্রতিষ্ঠা করেছেন ।
প্রতিষ্ঠানগুলোতে তার জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ ভোজের ব্যবস্থা করা হয়।
সন্ধ্যায় বাসায় আগত অতিথিরা শুভেচ্ছা জানান।
অনন্ত জলিল বাবার কাছে বড় হয়েছেন মুন্সিগঞ্জ জেলায়। পাঁচ বছর বয়সে তিনি মাতৃহারা হন। তিনি এজেআই গ্রুপ নামে এক প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার। গামের্ন্টস সম্পর্কিত ব্যবসায়ের পাশাপাশি চলচ্চিত্র নির্মাণও করে প্রতিষ্ঠানটি। দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোও এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়।