অবসকিউরের প্রধান সাইদ আহমেদ টিপু গ্লিটজকে বলেন, “তরুণ প্রজন্মকে গানটির প্রতি আকৃষ্ট করতে নতুনভাবে সংগীতায়োজন করেছি। শাওনের সঙ্গে গানটি গেয়েছেন আমাদের ব্যান্ডের সদস্যরা।”
‘একুশের গান’ শিরোনামে গানটি ১৯৫২ সালে কবিতা হিসেবে প্রথম প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে কবিতাটি গণসংগীত শিল্পী আবদুল লতিফকে দিলে তিনি এতে সুরারোপ করেন।
পরবর্তীতে আলতাফ মাহমুদ গানটিতে ভিন্নভাবে সুরারোপ করেন পঞ্চাশের দশকেই। তার সুরেই গানটি বর্তমানে গাওয়া হয়।
টিপু আরও বলেন, “স্থায়ী, অস্থায়ী ও অন্তরাসহ পুরো গানটি গেয়েছি আমরা।”
প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের সব অঞ্চল থেকে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শত শত মানুষ এই গান গেয়ে শহীদ মিনার অভিমুখে খালি পায়ে হেঁটে যান। বিবিসি শ্রোতা জরিপে বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠ গানের তালিকায় এটি তৃতীয় স্থান লাভ করেছে।
শাওন মাহমুদ ও অবসকিউর ব্যান্ডের গাওয়া গানটি একুশের প্রথম প্রহরে শোনা যাবে দেশটিভিতে। শহীদ আলতাফ মাহমুদ ও অবসকিউর ব্যান্ডের ওয়েবসাইট থেকেও শোনা যাচ্ছে গানটি।