ছয় মাস ধরে দুজনের আলাদা থাকা এবং নুসরাতের সন্তানসম্ভবা হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসার পর সোমবার নিখিল আনন্দবাজার ডিজিটালকে জানান, যেদিন তিনি জেনেছেন নুসরাত তার সঙ্গে থাকতে চান না, সেদিনই বিচ্ছেদ চেয়ে দেওয়ানি মামলা দায়ের করেছেন তিনি।
২০১৯ সালের জুনে তুরস্কে তারা গাঁটছড়া বাঁধলেও বিয়ে নিবন্ধন করা হয়নি। ফলে অ্যানালমেন্ট বা আইনি পথেই নুসরাতের কাছ থেকে আলাদা হতে চান নিখিল।
জুলাইয়ে সেই বিচ্ছেদের মামলার শুনানি হবে বলে জানান তিনি। নিয়ম অনুযায়ী, নুসরাতকে আদালতে গিয়ে বলতে হবে নিখিলের সঙ্গে আর কোনো সম্পর্ক থাকবে না তার।
চলতি বছরের শুরুতেই নিখিলের বিচ্ছেদের নোটিস পাঠানোর খবর এসেছিল পত্রিকায়। একাধিকবার বিবৃতি দিয়ে সেই বিচ্ছেদের খবরকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন নুসরাত। বিষয়টি নিয়ে এতদিন নিখিলও মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন।
নুসরাতের সন্তানসম্ভবা হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসার নিখিল বিচ্ছেদের আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানানোর পাশাপাশি বলেন, ছয় মাস ধরে নুসরাতের সঙ্গে তার কোনও যোগাযোগ নেই। ‘অনাগত সন্তানের’ জনকও তিনি নন।
কয়েকদিন ধরে নুসরাত জাহানের সন্তানসম্ভবা হওয়ার গুঞ্জনের মধ্যে তা ভিত্তি পায় এই অভিনেত্রীর এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে; যেখানে তিনি লিখেছেন, ‘তুমি প্রস্ফুটিত হবে তোমার মতো করেই’।
টলিউডের আরেক অভিনেতা যশ দাশগুপ্তর সঙ্গে নুসরাতের প্রেমের গুঞ্জন চলছিল বছরের শুরু থেকেই।
সপ্তাহ খানেক আগে টাইমস অব ইন্ডিয়ার কলকাতা সংস্করণ কলকাতা টাইমসের এক সংবাদে বলা হয়েছে, ‘যশের সঙ্গে ডেট করছেন নুসরাত’।
খবরটি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে দুজনের সম্পর্ককে নিয়ে চলা গুঞ্জনকে স্বীকৃতিই দিয়েছেন নুসরাত।
আরও খবর