নির্বাচনের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ও তৃণমূল কংগ্রেস থেকে টালিগঞ্জের এক ঝাঁক তারকা শিল্পীকে নিজেদের দলে ভিড়িয়েছিল।
জোড়াফুল থেকে যেমন লড়েছেন চিরঞ্জিত, সোহম, সায়নী ঘোষদের মতো তারকারা; অন্যদিকে ভোটের ময়দানী লড়াইয়ে গেরুয়া শিবিরে হয়ে লড়েছেন হালের শ্রাবন্তী, পায়েল, তনুশ্রী, পার্ণো মিত্রদের মতো তারকারা।
২০১১ সালে প্রথমবারের মতো তৃণমূলের টিকিটে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন চিরঞ্জিত; প্রথম নির্বাচনেই জয় পেয়ে মমতার আস্থাভাজন হয়ে উঠেন তিনি। ২০১৬ সালেও নির্বাচিত হন এ অভিনেতা।
তৃণমূলের টিকিটে প্রথম বারের মতো নির্বাচন করেই বাজিমাত করলেন জুন মালিয়া; মেদিনীপুর থেকে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
উত্তরপাড়া থেকে জয় নিশ্চিত করেছেন কাঞ্চন মল্লিক। তৃণমূলের টিকিটে চণ্ডিপুর থেকে সোহম চক্রবর্তী, বাঁকুড়া থেকে সায়ন্তিকা বন্দোপাধ্যায়, দমদম থেকে ব্রাত্য বসু ও ব্যারাকপুর থেকে রাজ চক্রবর্তী নির্বাচিত হয়েছেন।
তৃণমূলের জয়ের জোয়ারের মধ্যে আসানসোল দক্ষিণ থেকে সায়নী ঘোষ ও কৃঞ্চনগর উত্তর থেকে কৌশানী মুখোপাধ্যায় পরাজিত হয়েছেন।
বিজেপির টিকিটে এবারের নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরাজিত হয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়, রুদ্রনীল ঘোষ, যশ দাশগুপ্ত, লকেট চট্টোপাধ্যায়, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তী চ্যাটার্জি, তনুশ্রী চক্রবর্তী, পার্ণো মিত্র।