চলচ্চিত্রটিতে পুলিশকে নিয়ে অশালীন সংলাপের অভিযোগে গত ২৪ ডিসেম্বর তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর থেকে তারা কারাগারে ছিলেন।
সোমবার ঢাকা মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমান দুজনকে জামিনের আদেশ দেন।
আসামিপক্ষে জামিন শুনানিতে তাদের আইনজীবী সাইদুর রহমান মানিক বলেন, ওই সংলাপটি সব পুলিশ সদস্যকে উদ্দেশ করে বলা হয়নি।
অনন্য মামুন ও শাহিনের বিরুদ্দে রমনা থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে মামলাটি করেন পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইউনিটের পরিদর্শক কাজী মো. নাসিরুল মামুন।
মামলায় বলা হয়, ‘নবাব এলএলবি’ নামের ওই চলচ্চিত্রে ধর্ষণের শিকার এক নারী বিচারের আশায় থানায় গেলে কর্তব্যরত কর্মকর্তা (অভিনেতা শাহীন মৃধা) তাকে (ভিকটিম) অরুচিকর, বিকৃত প্রশ্ন করেন, যাতে পুলিশকে অত্যন্ত খাটো করে দেখানো হয়েছে। এতে পুলিশের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে।
অনন্য মামুন ও শাহীনকে গ্রেপ্তারের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকে প্রতিবাদ জানালেও বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি তাদের পক্ষে দাঁড়ায়নি।