গ্লিটজকে জানালেন তাদের এই গৃহবন্দি ‘মধুচন্দ্রিমা’র কিছু গল্প।
বিষয়টি সেই বিখ্যাত গানের মতন। ‘এক বৈশাখে দেখা হলো দুজনার, জোষ্টিতে হলো পরিচয়, আসছে আষাঢ় মাস, মন তাই ভাবছে কী হয় কী হয়, কী জানি কী হয়’- গানটির মতোই চট করে দেখা- চট করেই প্রেমে পড়া।
সেই প্রেমে পড়াকে বারণ না মেনে কারণ মনে করলেন টয়া এবং শাওন দুজনেই।
ফলে পরিবারকে এক করে এবার দুই জোড়া হাত এক করে ফেললেন ঝটপট।
শাওনের জন্মদিনে সারপ্রাইজ দিতে গিয়ে নিজেই সারপ্রাইজ পেলেন সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব পেয়ে।
হাঁটু গেড়ে বসে ভালোবাসার সেই নিবেদন শাওনের ফিরিয়ে দেননি টয়া।
জানুয়ারিতে আংটি বদল- ফেব্রুয়ারিতে বিয়ে।
এই হল তাদের বিয়ের গল্প।
তবে মধুচন্দ্রিমার গল্পটা অন্য রকম হতে পারত যদি করোনাভাইরাস কিলবিল না করে উঠতো বিশ্বজুড়ে।
কিন্তু তাতে সাপেবর হল এই জুটির- বলেছেন তাদের পরিবারের অন্য সদস্যরাও।
কারণ অফুরন্ত সময় ধরে তারা কাটাচ্ছেন একসঙ্গে সময়। পছন্দের রংটা- পর্দার কাপড়টা বা ঘরের মেঝেটায় একটু নখের কাটাকাটি খেলাও একসঙ্গে।
আবার ঈদের তারা ঘরে বসে করে ফেলেছেন একাধিক নাটকও। যার মধ্যে ক্লোজআপ প্রেজেন্টস ‘দূরে তবু কাছাকাছি’, ‘ঘরবন্দী সময়ের গল্প’ সিরিজের অন্যতম নাটক ‘লকডাউন’ অন্যতম।
কেমন চলছে তাদের ঘরে থাকা ‘হানিমুন’ জানালেন গ্লিটজকে নিজেরাই।