ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিলনায়তনে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি তোলেন বক্তারা।
সংগঠনের উপদেষ্টা ফরিদ আহমেদ বলেন, “সংগীতাঙ্গনকে বাঁচাতে এগিয়ে না এলে সংগীতকে পেশা নিতে ভয় পাবে আগামী প্রজন্ম। তাতে কালের গহ্বরে হারিয়ে যাবে বাংলা সংস্কৃতির সংগীত ধারা।”
কণ্ঠ শিল্পী আলম আরা মিনু বলেন, “সংগীতশিল্পীরা সংগীতের বাইরে তেমন কিছুই করে না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, দেশের দুর্যোগে আপনার মাতৃস্নেহের ছায়াতলে যদি আশ্রয় না দেন তবে বিপর্যস্ত শিল্পীরা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে।”
সংগঠনের আরেক কউপদেষ্টা ও ব্যান্ড তারকা হাসান বলেন, “শিল্পীরা সম্মানিত, তাই তারা রাস্তায় নেমে তাদের অসহায়ত্বের কথা প্রকাশ করতে পারছে না। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা মুখ বুজেও সহ্য করতে পারছে না।
আজকের এই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের আকুল আবেদন যে সঙ্গীতাঙ্গনকে বাঁচাতে আর্থিক অনুদান দিয়ে আপনি একজন রাষ্ট্রনায়কের পাশাপাশি একজন মমতাময়ী মায়ের মতো ভূমিকা রাখুন।”
উক্ত সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগীত পরিচালক রিপন খান, কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদ, সেভ দ্য বাংলাদেশ মিউজিক ইন্ড্রাস্টির আহবায়ক ও সংগীতার কর্ণধার সেলিম খান, সদস্য সচিব আতিক ডালিম, প্রচার সম্পাদক ও সমন্নয়ক ফারহাতুল জান্নাতসহ আরো অনেকে।