করোনাভাইরাসের প্রভাবে শহর যেমন খালি হচ্ছে- তেমন ভাবেই কাজ ছাড়া দিন কাটাচ্ছেন দিন মজুরেরা। শুধু যে শ্রমিকরাই খালি হাতে সময় কাটাচ্ছেন তা নয়। এই তালিকায় সবজিওয়ালা থেকে যুক্ত হচ্ছে রিকশাচালকেরাও। কারণ সবাই যেভাবে হোক ঘরে সময় কাটাচ্ছে।
তিনি লিখেছেন, ‘এখানে যাকে দেখা যাচ্ছে তিনি একজন মুদীর দোকানদার । তাকে বললাম আমার আইটেমগুলো এবং বললাম পারলে পলিথিন এ প্যাকেট করে দেন ভাই আলাদা আলাদা করে । উনি আমার ইচ্ছা বুঝতে পেরে বললেন - ভাই, আপনি খুব ভালো একটা কাজ করতাছেন আমি আপনার এইখান থেকে কোন লাভ করবো না” আমি তো শুনে অবাক!”
এরপর দোকানির মহানুভবতায় বান্না তার বিনালাভের কারণে আরও বেশি সদাই কিনতে পারেন।
এরপর বান্না চলতি পথে এই সাহায্য দেন চোখে পড়া দুস্থদের মাঝে ।
এরআগে অন্তত পনেরজন ইউনিট-কর্মীদের সাধ্যমত বিকাশে অর্থ পাঠিয়ে পাশে থাকার চেষ্টা করেছেন বান্না।
তরুন এই পরিচালক গ্লিটজকে বলেন, “সবাইকে হয়তো সাহায্য করতে পারবো না। কিন্তু সাধ্যমত মানুষের পাশে দাঁড়াতে চাই।”