পাত্র সাঈদ রহমান ‘নোঙর’ নামে একটি ব্যান্ডের গিটারিস্ট।
গ্লিটজকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রন্টি দাস বলেন, “সাঈদের সঙ্গে আমার কোনো প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। আবেদের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর পারিবারিকভাবে ও আমার বাসায় বিয়ের প্রস্তাব দেয়। দু’জনের পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে আমরা কোর্ট ম্যারেজ করি। মেয়েও আমাদের সঙ্গে থাকছে। সবাই একসঙ্গে সুখে থাকতে চাই। সবার কাছে দোয়া চাইছি।”
তিনি আরো বলেন, “আমার ও আমার মেয়ের জন্য একজন অভিভাবক দরকার ছিল। কোনো মেয়েরই একা থাকাটা শোভনীয় দেখায় না। আমি চাইনি আমার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কেউ বিরক্তবোধ করুক, নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া করুক।”
২০১১ সালে অগাস্টে রন্টি বিয়ে করেছিলেন গোলাম মোহাম্মদ আবেদ নামে এক ব্যবসায়ীকে। দু’জনের সম্পর্কের টানাপোড়েনের মাঝে চলতি বছরের জুনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদ ঘটেছে বলে জানালেন রন্টি।
বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে তিনি গ্লিটজে বলেন, “আমি খুব ঘরোয়া মেয়ে। খুব বড় কোনো ঝামেলা হয়েছে বলেই বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তটা নিয়েছি। বিষয়টা চরম পর্যায়ে ছিল।
ওকে (আবেদ) আমি নিজের পছন্দেই বিয়ে করেছিলাম। বিয়ের আড়াই বছর পর থেকেই ওর মধ্যে সমস্যাগুলো দেখছিলাম। তারপরও বাঙালি নারী হিসেবে যতটুকু সম্ভব স্যাক্রিফাইস করেছি কিন্তু পারিনি।”
জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’-এর মধ্যে দিয়ে আলোচনায় আসেন এ শিল্পী।
২০০৫ সালে প্রথমবার প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ব্যর্থ হলেও ২০০৬ সালের প্রতিযোগিতায় চতুর্থ স্থান অর্জন করে গানে নিয়মিত হন তিনি।