সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠানের দৃশ্যধারণ করা হয়েছে। এটি পরিচালনা করেছেন মেহেদী হাসান।
গ্লিটজকে রাইসুল ইসলাম আসাদ বলেন, “অনুষ্ঠানে আমি মুক্তিযুদ্ধের নানা গল্প শিশুদের বলেছি, ওরাও (শিশু) আগ্রহী হয়ে অনেক কিছু জানতে চেয়েছে। এই আগ্রহটাকে মূল্য দিয়ে ওদের স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জীবিত করা উচিত।”
শিশুদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের গল্প ছড়িয়ে দিতে পরিবারকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে বলে জানালেন এ বর্ষীয়ান অভিনেতা।
তিনি বলেন, “একটা শিশু সবার আগে তার বাবা-মায়ের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনবে। এরপর স্কুলের শিক্ষকেরা তাকে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনাবে।”
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি নিয়ে তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের ভুল গল্প শুনে বেড়ে উঠেছে এই প্রজন্মের শিশুরা। স্বাধীনতার স্বপক্ষের সরকার এখন ক্ষমতায় আছে। সরকারের কাছে আকুল আবেদন জানাই, আজকের দিনের শিশুদের মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানানোর জন্য আরো উদ্যোগী হন।”