সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এন্ড্রু কিশোরকে ঘিরে মুগ্ধতার কথা জানালেন কনকচাঁপা। এ শিল্পী লেখেন, “এন্ড্রু কিশোর! একটি বিস্ময়কর দমের নাম, যে দম থেকে সুর বেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ে আকাশে বাতাসে নদীতে সাগরে এবং যেখানে যেখানে ছড়ায় তাদের সবাইকেই জড়ায় সুরের আরামদায়ক উষ্ণতায়।”
তার সঙ্গে প্রথম কাজের অভিজ্ঞতাও শেয়ার করেছেন কনকচাঁপা।
“কিশোর দা’র সঙ্গে পয়লা দেখা প্লেব্যাকেই..., শ্রুতি ষ্টুডিওতে ছিয়াশি সালের জানুয়ারিতে। আমি নিতান্তই ছোট মানুষ। ভয় পাচ্ছিলাম, এত বড় শিল্পী! কিন্তু গাইতে গিয়ে দেখি ইয়া আল্লাহ! উনি যেন আমার বড়ভাই, পয়লা হাসিতেই বাজিমাত।
সেই রঙিন দিনগুলো স্মরণ করে আপ্লুত হয়েছেন এ শিল্পী। স্ট্যাটাসে লিখেন, “তাঁর সাথে হাজার হাজার গান গেয়েছি এই ভাবনা দূরে থাক। তাঁকে চোখে দেখেছি বা তিনি আমাকে চেনেন এই ভাবনাতেই আমি আপ্লুত হই এখনও। কিশোর দা হয়তো তা জানেনই না। আমি ধন্য, তিনি আমাকে অত্যধিক স্নেহ করেন।”
গুণী এ শিল্পীকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে স্ট্যাটাসটি শেষ করেন কনকচাঁপা। বলেন, “শুভকামনা এই সম্পদের জন্য। দীর্ঘদিন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে বেঁচে থাকুন বাংলাদেশের সুরের রাজা!”
১৯৫৫ সালের ৪ নভেম্বর জন্ম নেন আটবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী এন্ড্রু কিশোর। ‘হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস’, ‘সবাই তো ভালোবাসা চায়’সহ অসংখ্য কালজয়ী গান উপহার দিয়েছেন তিনি।