১৯৮২ সালে হলিউডের রূপালি পর্দায় অভিষেক ঘটে অ্যাঞ্জেলিনা জোলির। ১৯৯৯ সালের সিনেমা ‘গার্ল ইন্টারাপ্টেড’য়ের জন্য সেরা পার্শ্ব-অভিনেত্রী হিসেবে অস্কার জয় করেন তিনি। পরবর্তীতে ‘লারা ক্রফট: টম্ব রাইডার’ দিয়ে পান বিপুল জনপ্রিয়তা। অভিনয়ের পাশাপাশি প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন ২০০৭ সালে ‘আ প্লেস ইন টাইম’ তথ্যচিত্রের মাধ্যমে। তার পরিচালিত সিনেমা ‘ইন দ্য ল্যান্ড অফ ব্লাড অ্যান্ড হানি’ ও ‘বাই দ্য সি’ও হয়েছে প্রশংসিত।
ডেডলাইন বলছে, টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসব আসরে ‘ম্যালিফিসেন্ট’ অভিনেত্রী বলেন, “পরিচালনায় আসবো কখনো ভাবিনি আমি। এমনকি চিত্রনাট্য লিখবো এমনটাও চিন্তা করিনি কখনো। অভিনয়ের বাইরে পরিচালক ও চিত্র্যনাট্যকার হিসেবে নতুন করে পরিচিত হতে বেশ ভালো লাগছে। পৃথিবীটা অনেক বৈচিত্রময়। পরিকল্পনার বাইরেও অনেক কিছু ঘটে।”
তিনি আরও বলেন, “আমি যখন সমাজসেবামূলক কাজে অংশ নিয়েছি, তখন অনেক নতুন বিষয় সম্পর্কে জেনেছি। সে সময় বিভিন্ন দেশ ও জাতির সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হয়েছি। এ ঘটনাগুলো আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে।”
কম্বোডিয়ার একনায়ক পল পট-এর শাসনামলের পটভূমিতে লং আং নামের এক কম্বোডিয়ান বংশোদ্ভূত মার্কিন নারীর জীবনের সত্যি ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে জোলি পরিচালিত চতুর্থ সিনেমা ‘ফার্স্ট দে কিলড মাই ফাদার’।