গ্লিটজের সঙ্গে আলাপকালে জানালেন, “খবরটা শোনার পর ভীষণ একটা ধাক্কা খেলাম। উনি আমার অভিভাবক ছিলেন। তাঁকে এভাবে হারাবো ভাবতে পারিনি। তাঁর শূন্যতা কিছুতেই পূরণ হবে না। উনি আমাদের ইন্ডাস্ট্রির জন্য সম্পদ। মাথার উপর থেকে ছায়া হারালাম।”
বলতে বলতে গলাটা ধরে এলো শাকিবের। আর কোনো কথাই বলতে পারলেন না। ফোনটা রাখার আগে শুধু এতটুকু জানালেন, “উনাকে দেখতে এক্ষুণি হাসপাতালে যাচ্ছি।”
সর্বশেষ রাজ্জাবের সঙ্গে শাকিবের দেখা হয়েছিল জাতীয় চলচ্চিত্রপুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে। রাজ্জাককে দেখেই পায়ে সালাম করেছিলেন শাকিব। তারপর আর দেখা হয়নি। অনুষ্ঠানে রাজ্জাক শাকিবকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছিলেন, “ইন্ডাস্ট্রিতে আমি ৪-৫টি সুপারহিট ছবি দেওয়ার পরও আমার খবর পত্রিকার ব্যাক পেজে ছোট করে ছাপা হত। তাই বলে আমি আজকের রাজ্জাক হইনি? তোমাকেও ধৈর্য ধরতে হবে, সমস্ত বাধা পেরিয়ে কাজ করে যেতে হবে।”
নিজের ক্যারিয়ারে দুঃসময়ে নায়করাজকে সবসময় পাশে পেয়েছেন শাকিব।