এই সিনেমার মাধ্যমে শুভ-তিশা জুটি নতুন চমক নিয়ে আসছেন, এমনটাই দাবী করলেন মামুন।
তার ভাষ্যে, “নির্মাতা হিসেবে একটি কথাই বলতে চাই। আরিফিন শুভর যেমন একটি দর্শকশ্রেণি রয়েছে ঠিক তেমনি তিশারও একটি আলাদা দর্শকশ্রেণি রয়েছে। যে কোন শ্রেণির দশর্কের কাছেই নতুনত্বের একটা চমক থাকে। ‘অস্তিত্ব’র চমকটাই হল শুভ-তিশার আনকোরা রসায়ন।”
‘অস্তিত্ব’ সিনেমার মাধ্যমে ঢাকাই সিনেমায় আরিফিন শুভকে নতুন কোন রূপে দর্শকরা পাচ্ছেন কী?এমন প্রশ্নে হেসে গ্লিটজকে আরিফিন শুভ বললেন, “আসলে নতুন কোন অবতারে আমার দর্শকরা আমাকে পাবেন এর জন্য সবাইকে প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ‘অস্তিত্ব’ সিনেমাটি দেখতে হবে। আমার কাছে সিনেমার গল্পটা খুবই ভালো লেগেছে। আমার মনে হয়েছে এমন গল্পের সিনেমা নির্মাণ হওয়া প্রয়োজন।”
সিনেমার গল্প লিখেছেন কার্লোস সালেহ। চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন যৌথভাবে কার্লোস সালেহ, সোমেশ্বর অলি ও পরিচালক নিজে। নানা বিপত্তি পেরিয়ে শিশুদের অলিস্পিকে অংশগ্রহণের স্বপ্ন পূরনে তাদের শিক্ষকের সহযোদ্ধা হয়ে যাওয়ার গল্প নিয়ে এগিয়ে গেছে সিনেমার কাহিনি। সিনেমায় তিশা এক প্রতিবন্ধী তরুণীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আর আরেফিন শুভকে দেখা যাবে তার প্রশিক্ষকের ভূমিকায়।
সিনেমাটিতে শুভ-তিশার পাশপাশি অভিনয় করছেন সুচরিতা, সুজাতা আজিম, কাবিলা, নিঝুম রাবিনাসহ আরো অনেকে।
‘অস্তিত্ব’-এর গানগুলো লিখেছেন কবির বকুল, জাহিদ আকবর, মেহেদী হাসান লিমন, আরজিন কামাল ও প্রিয় চট্টোপাধ্যায়। সংগীত পরিচালনায় ছিলেন ইবরার টিপু, প্রিতম হাসান, নাহিদ ও আকাশ। গানগুলোতে কন্ঠ দিয়েছেন ইবরার টিপু, দিনাত জাহান মুন্নি, প্রীতম, লেমিসসহ আরো অনেকে।