‘কম মূল্যে সার পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ’
নিজস্ব প্রতিবেদক, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 15 Jun 2022 09:56 PM BdST Updated: 15 Jun 2022 09:58 PM BdST
আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় আগের চেয়ে বেশ কম মূল্যে সার কেনা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জিল্লুর রহমান চৌধুরী।
বুধবার সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত ও অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে শেষে তিনি বলেন, “মোটের ওপর বলতে গেলে সব ক্ষেত্রেই দাম কমেছে, আমরা সাশ্রয়ী মূল্যে পেয়েছি। রাষ্ট্রীয় চুক্তি থাকার কারণে আরও সুবিধা পেয়েছি।
“প্রতি টন ১৩০০ ডলার হয়ে গিয়েছিল। সেটা এখন ৮০০ থেকে ৮৫০ ডলারে পাওয়া গেছে। চুক্তির কারণে কমে পাওয়া গেছে।”
এদিন বৈঠকে কানাডা, কাতার, মরক্কো ও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ইউরিয়া, ডিএপি ও টিএসপি সারের একাধিক লট কেনার প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠকে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) প্রস্তাবে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের জন্য ইউরিয়া সার কিনতে কাতারের সঙ্গে জিটুজি চুক্তি নবায়ন করার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। এর ফলে কাতারের মুনতাজাত কোম্পানি থেকে বিভিন্ন লটে ৬ লাখ ৩০ হাজার টন সার আসবে।
ক্রয় কমিটির বৈঠকে বিসিআইসির আরেক প্রস্তাবে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার (অপশনাল) ইউরিয়া সার ১৭৯ কোটি ২১ লাখ ১১ হাজার ২০০ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। তাতে প্রতিকেজি ইউরিয়া সারের দাম দাঁড়াচ্ছে ৫৯ টাকা ৭৩ পয়সা।
অতিরিক্ত সচিব জিল্লুর বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) সার কেনার পৃথক তিনটি প্রস্তাব বৈঠকে উত্থাপন করে। তিনটি প্রস্তাবেই সারের দাম আগের তুলনায় কমেছে।
এছাড়া বৈঠকে কানাডিয়ান কমার্শিয়াল করপোরেশনের কাছ থেকে চতুর্থ লটে ২৪২ কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকায় ৩০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে প্রতিকেজি দাম পড়েছে ৮০ টাকা। ডলারের হিসাবে প্রতিটন ডিএপির দাম পড়েছে ৮৭৮ দশমিক ৭৫ ডলার।
একই সঙ্গে মরক্কোর ওসিপি থেকে ষষ্ঠ লটে প্রতিকেজি ১০৫ টাকা দরে ৪২০ কোটি ৪৪ লাখ টাকায় ৪০ হাজার টন ডিএপি এবং একই কোম্পানির কাছ থেকে সপ্তম লটে প্রতিকেজি ৮৪ টাকা দরে ২৫২ কোটি ৪০ লাখ ২০ হাজার টাকায় ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয় ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রতি কেজি ইউরিয়া আমদানিতে গড়ে ৯৬ টাকা, টিএসপি ৭০ টাকা, এমওপি ৫৪ টাকা ও ডিএপিতে ৯৩ টাকা ব্যয়ের প্রাক্কলন করেছে।
এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রতি কেজি ইউরিয়া সারের আমদানি মূল্য ছিল ৩২ টাকা, টিএসপি ৩৩ টাকা, এমওপি ২৩ টাকা, ডিএপি ৩৭ টাকা।
আর ভুর্তকি দিয়ে সরকার কৃষক পর্যায়ে ১৬ টাকা কেজি দরে ইউরিয়া, ২২ টাকা কেজি দরে টিএসপি, ১৫ টাকা কেজি দরে এমওপি এবং ১৬ টাকা কেজি দরে ডিএপি সার বিক্রি করছে।
-
ঢাকায় পাতাল রেল নির্মাণে জাপানের সঙ্গে ঋণ চুক্তি
-
শহরের সব রেল ক্রসিংয়ে ওভারপাস তৈরির নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
-
বন্যা: ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও ঋণ শোধে ছাড়
-
বাইক বন্ধের পর টোল আদায় কমেছে পদ্মা সেতুতে
-
আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও অভিযোগের প্রাপ্তি স্বীকারপত্র দিতে হবে
-
‘প্রান্তিক মানুষের জন্য ওয়াশখাতে বরাদ্দ অপ্রতুল’
-
পদ্মা সেতুর ব্যয় উঠে আসবে ২০৫৭ সালে: মন্ত্রী
-
শত বছরে প্রথমবার ঋণখেলাপি রাশিয়া
-
বন্যা: ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও ঋণ শোধে ছাড়
-
ঢাকায় পাতাল রেল নির্মাণে জাপানের সঙ্গে ঋণ চুক্তি
-
‘প্রান্তিক মানুষের জন্য ওয়াশ খাতে বরাদ্দ অপ্রতুল’
-
শহরের সব রেল ক্রসিংয়ে ওভারপাস তৈরির নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
-
বাইক বন্ধের পর টোল আদায় কমেছে পদ্মা সেতুতে
-
আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও অভিযোগের প্রাপ্তি স্বীকারপত্র দিতে হবে
সর্বাধিক পঠিত
- পদ্মা সেতু: ফাঁকা ফেরি ঘাটের সুবিধা নিতে চায় ঝিনাইদহ
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন ওয়েন মর্গ্যান
- রাষ্ট্রপতির ছেলের গাড়িচালককে মারধর: জগন্নাথ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
- শারীরিক সম্পর্কও যখন ক্লান্তিকর
- বাইক বন্ধের পর টোল আদায় কমেছে পদ্মা সেতুতে
- হুডার বিধ্বংসী সেঞ্চুরি, জুটির বিশ্ব রেকর্ড
- ফেইসবুকে বাঙালি শিক্ষার্থী, বেতন পৌনে ২ কোটি রুপি
- পাকিস্তান ম্যাচ দিয়ে নিউ জিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
- সাঁতরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কী কথা বললেন তরুণী?
- কোভিড: সংক্রমণ বাড়ছে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক, মানতে হবে বিধিনিষেধ