বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের প্রবিধি শাখা থেকে এক আদেশে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সেমিনার বা কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা ২০১৮ সালের জুন মাসের ১৮৮ নম্বর স্মারক অনুযায়ী নির্ধারিত সম্মানির অর্ধেক সম্মানি পাবেন।
তবে আলোচক, র্যাপোর্টিয়ার ধার্য করা হারে সম্মানি পাবেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকারী, সেমিনার বা কর্মশালার সঞ্চালকও ধার্য হারে সম্মানি পাবেন।
অন্যদিকে আদেশে বলা হয়, সেমিনার/কিংবা ওয়ার্কশপে অংশ নেওয়া সহায়ক কর্মচারীরা কোনো সম্মানি ভাতা পাবেন না।
এর আগে ২০২০ সালে করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে নিজ নিজ অবস্থানে থেকে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরীবিক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) কর্মশালা ও কারিগরি কমিটির সভা করেও আপ্যায়ন বাবদ খরচ ৫৭ লাখ টাকা দেখিয়েছিল, যা আলোচনার জন্ম দেয়।
এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হলে ওই বছর ১৩ অগাস্ট সচিবদের সঙ্গে এক বৈঠকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
সভায় সরকারি অর্থাৎ জনগণের অর্থ অপব্যয় নিয়ে সতর্ক করেন তিনি।
ওই বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অসন্তুষ্টির কথাও সচিবদের জানিয়েছিলেন সাবেক আমলা মান্নান।