সোমবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে চট্টগ্রাম-১১ আসনের এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানান।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০১৪-১৫ অর্থ বছর থেকে চলতি অর্থবছরের ৩ জুন পর্যন্ত ৬৮টি কোম্পানিকে আইপিও ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে চার হাজার ৮৩১ কোটি টাকা এবং একটি কোম্পানিকে কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফারের মাধ্যমে সাড়ে সাত কোটি টাকার মূলধন তোলার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এছাড়াও ৫টি কোম্পানির আইপিও ও চারটি কোম্পানির কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফারের আবেদন অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে বলেও তিনি জানান।
মহামারীর প্রভাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি সাময়িক বাধাগ্রস্ত
বগুড়া-৬ আসনের গোলাম মোহাম্মদ সিরাজের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিগত এক দশকের ক্রমাগত উচ্চ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন কোভিড-১৯ এর প্রভাবে সাময়িক বাধাগ্রস্ত হয়েছে। গত ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে রেকর্ড ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হলেও ২০১৯-২০ অর্থ বছরে করোনাভাইরাসের কারণে তা কমে ৫ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়ায়।
“দেশে কোভিডের প্রাদুর্ভাবের সাথে সাথেই প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব, দূরদর্শিদতা ও নিরলস কর্মতৎপরতায় বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তেমন বিপর্যয়ের মধ্যে পড়েনি। বরং বাংলাদেশ কোভিড-১৯ মহামারীর অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্বে সাফল্যের এক অনন্য নজির স্থাপন করেছে।”