এ বিষয়ে বুধবার সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি বলেন, “কানাডায় খবর নিয়েছি, প্রাথমিকভাবে কিছু সত্যতা পেয়েছি।
“মনে করছিলাম রাজনীতিবিদদের সংখ্যা বেশি হবে। কিন্তু দেখা গেল, রাজনীতিবিদ চারজন। সরকারি কর্মচারীর সংখ্যা বেশি। এছাড়াও কিছু ব্যবসায়ীও আছে।”
তবে টাকা পাচারকারী এসব রাজনীতিবিদ, সরকারি চাকুরে বা ব্যবসায়ী কারও নাম উল্লেখ করেননি পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
বিদেশে টাকা পাচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, “বিদেশে যদি কেউ বৈধভাবে টাকা নেয় তাহলে কোনো আপত্তি নেই। তবে অবৈধভাবে পাচার করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে টাকা পাচার ছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন।
আগামী মাসে ভার্চুয়াল আয়োজনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
“আপনারা জানেন, এর চুক্তি সম্মত হয়ে আছে। কিন্তু সই হয়নি। ভারত সরকার কখনও বলেনি যে, এটি তারা সই করবে না। তারা সব সময় বলেছে, উই আর রেডি টু ডু ইট। কিন্তু তাদের তাদের অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে সই করতে পারছে না। এটি ওই পর্যায়েই আছে।”
বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফেরানোর বিষয়ে এক প্রশ্নে মোমেন বলেন, “বঙ্গবন্ধুর পাঁচজন খুনি এখনও পালিয়ে আছে। দুজন খুনির অবস্থান জানি। একজন আমেরিকায় রয়েছে। আরেকজন কানাডায়।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ চৌধুরী।