এই সুবিধায় এখন শুধু তৈরি পোশাক নয় পাট, চামড়াসহ যে কোনো পণ্যের রপ্তানি মূল্য ২১০ দিন বা সাত মাসের মধ্যে দেশে আনতে পারবেন।
বুধবার এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
গত মার্চে দেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ার আগে তৈরি পোশাক রপ্তানি পণ্য জাহাজিকরণের পর ১২০ দিনের মধ্যে অর্থ দেশে আনার নির্দেশনা ছিল। কারও অর্থ ওই সময়ের মধ্যে না এলে তিনি সরকারের নগদ সহায়তা ও অন্য ব্যাংকিং সুবিধা পেতেন না।
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে গত ১৯ মার্চের এক নির্দেশনায় এ সময়সীমা দুই মাস বাড়িয়ে ১৮০ দিন বা ছয় মাস করা হয়েছিল।
পরে ২৩ জুলাই অপর এক সার্কুলারের মাধ্যমে ওই সময় আরও এক মাস বাড়িয়ে ২১০ দিন বা সাত মাস করা হয়।
ওই নির্দেশনা ৩০ সেপ্টেম্বরের পরিবর্তে ২০২১ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে থাকবে বলে বলা হয়েছিল।
বুধবারের নতুন সার্কুলারে রপ্তানি মূল্য দেশে আনার সময় ২১০ দিন এবং ২০২১ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই সুবিধা পাওয়ার নির্দেশনা বহাল রাখা হয়েছে।
নতুন যে সুবিধাটি যোগ করা হয়েছে, সেটি হলো তৈরি পোশাকের পাশপাশি যে কোনো খাতের রপ্তানিকারকরা এখন এই সুবিধাগুলো পাবে।