একই সঙ্গে গত জানুয়ারি থেকে আগামী জুন মাস পর্যন্ত ছয় মাসের মধ্যে কেউ কিস্তি না দিতে পারলে তাকে খেলাপী হিসেবে বিবেচনাও করা যাবে না।
রোববার এমআরএর এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, যেসব প্রতিষ্ঠান এমআরএ থেকে সনদ নিয়ে ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ করছে তাদের ক্ষেত্রে এ নির্দেশনা প্রযোজ্য হবে।
এমন পরিস্থিতিতে এমআরএ বিধিমালা, ২০১০ এর বিধি ৪৪ অনুসরণ করে বলা হয়েছে, ১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে ঋণের শ্রেণিমান যা ছিল, ৩০ জুন পর্যন্ত ওই ঋণ তার চেয়ে বিরূপ মানে শ্রেণীকরণ করা যাবে না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এমআরএ নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান অমলেন্দু মুখার্জি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা জানাতে চেয়েছি যারা কিস্তি পরিশোধ করতে পারবেন তারা তো করবেনই। আর যারা পরিশোধ করতে পারবেন না, তাদের কাছ থেকে যেন জোর করে কিস্তি আদায় করা না হয়।”
এমআরএর তথ্য অনুযায়ী, গত ডিসেম্বর পর্যন্ত ৭৫৮টি ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান এমআরএ থেকে সনদ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে গ্রাহকেরা ঋণ নিয়েছেন প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা।