রংপুর অঞ্চলের পল্লী অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যয় হবে ২৫০০ কোটি টাকা।
বৃহস্পতিবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সার বিষয়ক জাতীয় সমন্বয় ও পরামর্শক কমিটির সভা শেষে তিনি এতথ্য জানান।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, “আমরা সারের দাম আরো কিছু কমাতে পারি। সারে যদি সাবসিডি দেই তাহলে সকল চাষিরাই তার সুফল পাবে। সে দিকটা বিবেচনায় রয়েছে।
বিশেষ করে ডিএপি সারের দাম কমানোর চিন্তা করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।
মন্ত্রী জানান, এখন সারের মোট মজুদ ২৪ লাখ ৩২ হাজার টন, যার মধ্যে টিএসপি ৩ লাখ ৪৯ হাজার টন, ডিএপি ৫ লাখ ৯৭ হাজারটন, এমওপি ৭ লাখ ১৫ হাজারটন ও ইউরিয়া ৭ লাখ ৭১ হাজার টন।
“দেশে বার্ষিক সারের চাহিদা ৫০ লাখ টন। অন্যান্য বছরের তুলনায় সব সারই বেশি আছে।”
ডিসেম্বরের শেষে বোরো মৌসুম শুরু হবে জানিয়ে রাজ্জাক বলেন, “সারে কোনো সমস্যা হবে না এটুকু বলতে চাই। যথেষ্ট পরিমান মজুদ রয়েছে। পাইপ লাইনে যা আছে তা দিয়ে বোরো মৌসুম পর্যন্ত চলবে।”