বুধবার সচিবালয়ের অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিক এ তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
তিনি জানান, অনুমোদিত ৪২ লাখ মেট্রিক টনের মধ্যে ৫০ শতাংশ জি-টু-জি ভিত্তিতে এবং বাকি ৫০ শতাংশ জ্বালানি তেল উন্মুক্ত আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে আমদানি করা হবে।
প্রকল্প প্রস্তাবে বলা হয়, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ২০১৫ সালের ২৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জ্বালানি তেলের মোট চাহিদার ৫০ শতাংশ জি টু জি ভিত্তিতে এবং ৫০ শতাংশ উন্মুক্ত আন্তর্জাতিক দরপত্র আহবানের মাধ্যমে আমদানি করে আসছে।
বিক্রয় প্রবণতা ও পর্যাপ্ত মজুদ বিবেচনায় ২০২০ সালে বিপিসির জ্বালানি তেল আমদানির মোট চাহিদা গ্যাস অয়েল ৩৫ লাখ টন, জেট এ-১ চার দশমিক ৬০ লাখ টন, (১০%), মোগ্যাস এক দশমিক ২০ লাখ টন (১০%), ফার্নেস অয়েল এক দশমিক ২০ লাখ টন।
চাহিদার ৫০ শতাংশ উন্মুক্ত আন্তর্জাতিক দরপত্র আহবানের মাধ্যমে এবং অবশিষ্ট ৫০ শতাংশ জি-টু-জি ভিত্তিতে আটটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে আলোচনার মাধ্যমে আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা কমিটি।