বুধবার রাজধানীর মতিঝিলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যালয়ে ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য মুদ্রানীতির ঘোষণার সংবাদ সম্মেলনে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
এর কারণ ব্যাখ্যা করে দেশের মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রধান বলেন, প্রথাগতভাবে অর্থবছরের শুরুতে সমগ্র বছরের জন্য মুদ্রানীতি কার্যক্রম প্রণয়ন করা হয় এবং মধ্যবর্তীকালে যে কোনো সময়ে নীতি সুদহার ও নগদ জমার/তারল্যের বিধিবদ্ধ হারসমূহকে প্রয়োজনসাপেক্ষে তাৎক্ষণিকভাবে পরিবর্তন করে প্রকাশ করা হয়।
“সুতরাং অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য আলাদাভাবে মুদ্রানীতি ঘোষণার বিশেষ কোনো তাৎপর্য বহন করে না।”
বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনের গভর্নর জানান, মুদ্রানীতিভংগী ও মুদ্রানীতি কর্মসূচি নিয়ে সমগ্র জনগোষ্ঠির ধারণা ও প্রত্যাশার উন্নততর চিত্র পেতে এখন থেকে মুদ্রানীতি ঘোষণার আগে অর্থবছরের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে রাজধানী ছাড়াও বিভাগীয় পর্যায়ে ব্যাপকতর পরিসরে বিশেষজ্ঞ এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডসংশ্লিষ্ট মহলগুলোর সঙ্গে পরামর্শ সভার আয়োজন করা হবে।