বুধবার ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সঙ্গে বাজেট আলোচনায় একথা বলেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, “আমাদের কর এলাকায় যে দুর্নীতি আছে তা যদি বন্ধ করতে পারি তাহলে আমাদের কর আহরণ সঙ্গত কারণেই ডাবল হবে।
এই দুর্নীতি বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, “এখন থেকে আইনি কাঠামোতে যত মালামাল আনা-নেওয়া হয়, সব পণ্যই আমরা শতভাগ মালামাল স্ক্যান করে পারাপার করব।এরপরও ম্যানুয়ালি ১০ শতাংশ মালামাল পরীক্ষা করে দেখার ব্যবস্থাও করা হবে।”
বর্তমানে ফিনিশডগুডসের পরিবর্তে কাঁচামাল আমদানি এবং আন্ডার বা ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে টাকা পাচার হচ্ছে স্বীকার করে অর্থমন্ত্রী বলেন, স্ক্যানিং মেশিন দিয়ে মালামাল পরীক্ষা করে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনা করা হলে এগুলো বন্ধ হয়ে যাবে।
জঙ্গি অর্থায়নের বদনামও ঘুচবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
“এগুলো আমরা বন্ধ করব,” বলেন মুস্তফা কামাল।
রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ সভায় অর্থমন্ত্রীর কাছে ইআরএফ সভাপতি সাইফ ইসলাম দিলালসহ সংগঠনের নেতারা বাজেট নিয়ে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন।
রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর জন্য কর আহরণ প্রতিষ্ঠান রাজস্ব বোর্ডের সংস্কারের পরামর্শ দেন তারা।