এর আগে ২০১১ সালের অক্টোবর মাসে এর চেয়ে বেশি ১০ দশমিক ৯৯ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছিল।
ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনালের নির্বাহী পরিচালক হলেন মুহাম্মাদ মুসা
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনালের নতুন নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন ডা. মুহাম্মাদ মুসা, যিনি ব্র্যাক বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
Published : 2 May 2019, 12:59 PM
Updated : 2 May 2019, 12:59 PM
বুধবার থেকে তার নিয়োগ কার্যকর হয়েছে বলে ব্র্যাকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশের বাইরে এশিয়া ও আফ্রিকার ১১টি দেশের ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনালের কার্যক্রম রয়েছে।
ব্র্যাকের এই অংশের নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পাওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে মুহাম্মাদ মুসা বলেন, “ব্র্যাক সকলের জন্য সমতাপূর্ণ বিশ্ব সৃষ্টিতে নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করে যাচ্ছে।নতুন এই দায়িত্ব আমাকে বিশ্বের ১১টি দেশে কর্মরত ব্র্যাকের মেধাবী কর্মবাহিনী এবং সহযোগী ও সমর্থকদের বৈশ্বিক নেটওয়ার্কের সঙ্গে একযোগে কাজ করার সুযোগ এনে দেবে।”
এর আগে ২০১৫ সাল থেকে ব্র্যাক বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন মুহাম্মাদ মুসা।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৩২ বছর আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা কেয়ার ইন্টারন্যাশনালের হয়ে আফ্রিকা এবং এশিয়া মহাদেশের অন্তত সাতটি দেশে বিভিন্ন জ্যেষ্ঠ পদে কাজ করেছেন মুসা।
”তার নেতৃত্বে ব্র্যাক ২০১৭ সালের অগাস্ট মাসে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য মানবিক সঙ্কট মোকাবেলা কর্মসূচির সূচনা করে।”
ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনালের নির্বাহী পরিচালক পদে ফারুক আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন মুসা। ব্র্যাক বাংলাদেশ ও ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনালে ১৭ বছর কাজ করার পর অবসর নিয়েছেন ফারুখ আহমেদ।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করা মুসা যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটি থেকে জনস্বাস্থ্য বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেন। এছাড়া নেদারল্যান্ডস ইউনিভার্সিটিস ফাউন্ডেশন ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট থেকেও স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা করেছেন তিনি।
এ সম্পর্কিত খবর
এর মধ্যে সারে ভর্তুকি ছিল ৯৫ হাজার ১৬১ কোটি ৫ লাখ টাকা এবং বিদ্যুতে ১ হাজার ৯৬২ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
“দেশের কোনোও পুরস্কারের জন্য অধ্যাপক নুরুল ইসলামের ক্ষোভ ছিল না। তবে তিনি চাইতেন দেশ যেন তাকে স্বীকৃতি দেয়।”
“নিশ্চিতভাবে আমরা অস্থির সময়ের মধ্যে আছি। সামনে অনেক ধরনের অস্থিরতা রয়েছে। তবে, সব অস্থিরতা ভেঙেচুরে যাবে এমন না। আমি বিশ্বাস করি, আমরা বেরিয়ে আসতে পারব।”
